fbpx
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত


যা মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত। এই জলপ্রপাতটি প্রায় ১৬২ ফুট উঁচু। এটি বাংলাদেশের জলপ্রপাত প্রেমী পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষন। মাধবকুন্ড ইকোপার্কের মেইন গেইট থেকে প্রায় আধা কি.মি পথ পায়ে হাটলেই দেখা মিলবে মাধবকুন্ড ঝর্ণার।

এখানে রয়েছে-

  • ছোট/বড় পাথরের টিলা
  • ঝর্ণা
  • চা বাগান
  • খাসিয়া পল্লী
  • শ্রী শ্রী মাধবেশ্বরের তীর্থস্থান
  • নানান গাছের বাগান

উল্লেখ্য, মুলত বর্ষা মৌসুমে ঝর্ণা দেখার আদর্শ সময় এখানে যেতে হলে আপনাকে প্রথমে মৌলভিবাজার/শ্রীমঙ্গলে যেতে হবে।

শ্রীমঙ্গল যেভাবে যাবেন-

বাস:

ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-

  • গাবতলী
  • ফকিরাপুল
  • সায়েদাবাদ
  • মহাখালী

বাসসমূহ

  • গ্রীনলাইন
  • এস আলম
  • শ্যামলী
  • সৌদিয়া
  • এনা
  • ইউনিক

ট্রেন:

কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেন-

  • উপবন
  • জয়ন্তিকা
  • পারাবত/কালনি এক্সপ্রেস

আকাশপথে ভ্রমণ করতে চাইলে ঢাকা থেকে সিলেটে এসে,তারপর সড়ক পথে শ্রীমঙ্গলে যেতে পারবেন।

বিমান:

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিলেট যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-

  • ইউএস বাংলা
  • নভো এয়ার

শ্রীমঙ্গল থেকে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত

শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে,অটো-রিকশা কিংবা রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত যেতে পারবেন।


থাকা ও খাওয়ার জন্য শ্রীমঙ্গল আপনাদের জন্য সবদিক দিয়ে সুবিধাজনক

শ্রীমঙ্গলের রিসোর্টসমূহ

  • গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ
  • টি রিসোর্ট
  • গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট
  • হোটেল প্লাজা
  • নিসর্গ ইকো রিসোর্ট

 শ্রীমঙ্গলের আবাসিক হোটেলসমূহ-

  • পানশী
  • পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্ট

 উক্ত আবাসিক হোটেলসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।


মাধবকুন্ড জলপ্রপাত ভ্রমণের সুবিধা হল

  • উন্নত ভ্রমণ সুবিধা।
  • পরিবার, দম্পতি এবং বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সুবিধা।
  • সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
  • ক্যাম্পিং সুবিধা।
  • নৌকা যাত্রা।

সতর্কতা

প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

  • প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
  • আপনি যদি সাঁতার না জানেন তবে পানিতে ঝাঁপ দেবেন না।
  • স্থানীয় গাইড নিলে সহজে পুরো অঞ্চল ভালোভাবে ঘুরতে পারবেন।
  • ট্র্যাকিংয়ের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়ে যাওয়া ভালো।
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।

বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায় বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।