মাধবকুন্ড জলপ্রপাতমাধবকুন্ড জলপ্রপাত

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত


সিলেটের প্রথম এবং একসময়ে বাংলাদেশের একমাত্র জলপ্রপাত ছিলো মাধবকুন্ড জলপ্রপাত। যা সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু পাহাড়ের উপর থেকে জলরাশি এর গা বেয়ে অবিরাম পড়ছে। মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে কুলাউড়া, জুরী ও কাঁঠালতলী হয়ে ৭০ কিলোমিটার গেলেই দেখা মিলবে মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের। জলপ্রপাতটিকে ঘিরে এখানে তৈরি হয়েছে ইকোপার্ক। ইকোপার্কের প্রধান ফটক থেকে টিকেট করে প্রায় আধ কিলোমিটার হাটলেই মাধবকুন্ড ঝর্ণা। পাশেই রয়েছে পরিকুন্ড নামক আরেক ঝর্ণা। সেখানে পৌছাতে ঝিরিপথ ধরে ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাটতে হয়। ইকো পার্কে জলপ্রপাতটি ছাড়াও ঘুরে দেখার জন্য আরো রয়েছে চা বাগান, খাসিয়া পল্লী, শ্রী শ্রী মাধবেশ্বরের তীর্থস্থান।


ইতিহাস

শ্রীহট্টের রাজা গঙ্গাধ্বজ ওরফে গোবর্ধন পাথারিয়া পাহাড়ে একটি বিশামাগার নির্মাণ শুরু করলে হঠাৎ পা পিছলে একটি গর্তে পরে যান। সেখানে তিনি একজন সন্ন্যাসীকে ধ্যানমগ্ন অবস্থায় দেখতে পান। তখন তিনি ওই সন্ন্যাসীর পদবন্দনা ও স্থুতি করলে সন্ন্যাসী নিজেকে এ কুন্ডে বিসর্জন দিতে বলেন। সন্ন্যাসী বিসর্জিত হওয়া মাত্র তিনবার মাধব নামে দৈববাণী হয়। সম্ভবত এ থেকেই মাধবকুন্ড নামের উৎপত্তি। আবার কারও কারও মতে মহাদেব বা শিবের পূর্বনাম মাধব। তাই এর নামানুসারে তার অবির্ভাব স্থানের নাম মাধবকুন্ড। মূলত এ ধারণা থেকেই এ কুন্ডের পাশেই স্থাপন করা হয়েছে শিব মন্দির।

কখন যাবেন
মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে সারাবছরই পানি প্রবাহমান থাকে। বর্ষাকালে এই পানির প্রবাহ অনেক বেড়ে যায়। তবে বর্ষাকালে পথ পিচ্ছিল থাকে এবং জলপ্রপাতে পানি প্রবাহ বেশি থাকে বলে বিপদ হতে পারে। তাই ভালো হয় যদি বর্ষার আগে এবং পরের সময়ে যাওয়া যায়।
বিশেষ সতর্কতা
  • অতিরিক্ত খাবার, খাবারের প্যাকেট, চিপসের প্যাকেট, পানির বোতল, সিগারেট, খোসা সহ যেকোনো আবর্জনা যেখানে সেখানে ফেলবেন না।
  • ভালো মানের গ্রিপের জুতা পরে যাবেন।
  • ঝর্ণায় যাওয়ার রাস্তা বেশ দুর্গম ও পিচ্ছিল। তাই সতর্ক হয়ে পথ চলতে হবে।
  • পানিতে জোঁক থাকে। তাই জোঁক ছাড়ানোর জন্য সঙ্গে লবন অথবা গুল রাখবেন।
  • পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা না থাকায় সঙ্গে পাওয়ার ব্যাংক নিবেন।
  • একান্ত ব্যক্তিগত জিনিসপত্র যেমন- মোবাইল, আইডি কার্ড, ওয়ালেট ইত্যাদি নিজ হেফাজতে রাখবেন।
  • অপরিচিত কেউ কিছু দিলে তা খাবেন না, অথবা নিজে থেকে আন্তরিক হতে চাইলে সাবধান থাকবেন।

দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর দূরত্ব
ঢাকা ২৫০ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
রাজশাহী
৪৬৫ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
রংপুর
৫১৫ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
সিলেট ৮৭ কি.মি. (মৌলভীবাজার হয়ে গেলে)


৭৩ কি.মি. (করিমগঞ্জ – বিয়ানীবাজার – বড়লেখা হয়ে গেলে)

ময়মনসিংহ ২৯৯ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
খুলনা ৪৫৩ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
বরিশাল ৪১৫ কি.মি. (ঢাকা – সিলেট হাইওয়ে হয়ে গেলে)
চট্টগ্রাম ৩৮৩ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত যেতে আপনাকে আগে সিলেট অথবা মৌলভীবাজার অথবা কুলাঊরা যেতে হবে।

ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায়

বাস ঢাকার বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • গাবতলী
  • সায়েদাবাদ
  • ফকিরাপুল
  • মহাখালী

(গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ডে সকাল থেকে রাত ১২.৪৫ পর্যন্ত বাস পাওয়া যায়।)

বাস সমূহ:-

  • গ্রীন লাইন পরিবহন
  • সৌদিয়া পরিবহন
  • এস আলম পরিবহন
  • শ্যামলী পরিবহন
  • এনা পরিবহন (মহাখালী হয়ে টুঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে যায়)
  • হানিফ পরিবহন
  • ইউনিক সার্ভিস

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন সিলেটের ট্রেন সমূহ:

  • উপবন এক্সপ্রেস (বুধবার ছাড়া প্রতিদিন রাত ৯.৫০ মিনিটে ছাড়ে)
  • জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস (প্রতিদিন দুপুর ২ টায় ছাড়ে)
  • পারাবত এক্সপ্রেস (মঙ্গলবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৬.৪০ মিনিটে ছাড়ে)
  • কালনী এক্সপ্রেস (শুক্রবার ব্যতীত প্রতিদিন বিকাল ৪ টায় ছাড়ে)

(ট্রেনে গেলে উপবন এক্সপ্রেসে যাওয়াই বেশি সুবিধাজনক। ট্রেনের সময়সূচী পরিবর্তন হয়। তাই আগে একটু খোঁজ নিয়ে তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন।)

আখাউড়ার ট্রেন সমূহ:

  • মহানগর প্রভাতী (প্রতিদিন সকাল ০৭.৪৫ মিনিটে ছাড়ে)
  • উপকুল এক্সপ্রেস (মঙ্গলবার ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ০৩.১০ মিনিটে ছাড়ে)
  • মহানগর এক্সপ্রেস (রবিবার ছাড়া প্রতিদিন রাত ০৯.২০ মিনিটে ছাড়ে)
  • তুরনা এক্সপ্রেস (প্রতিদিন রাত ১১.১৫ মিনিটে ছাড়ে)
বিমান বিমানসমূহ:

  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • ইউনাইটেড এয়ার
  • রিজেন্ট এয়ার
  • নভো এয়ার
  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স

রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায়

বাস বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • রাজশাহী বাসস্ট্যান্ড

বাস সমূহ:-

  • হানিফ পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

[রাজশাহী থেকে সিলেট সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।]

ঢাকা যাওয়ার জন্য জনপ্রিয় ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • মধুমতি এক্সপ্রেস
  • সিল্কসিটি এক্সপ্রেস
  • পদ্মা এক্সপ্রেস
  • ধুমকেতু এক্সপ্রেস

[যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো]

বিমান বিমানসমূহ:

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • নভোএয়ার

রংপুর থেকে যাওয়ার উপায়

বাস বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • ঢাকা বাসস্টান্ড (কামারপাড়া)
  • পাগলাপীর
  • জাইগীরহাট

বাস সমূহ:-

  • হানিফ পরিবহন
  • এনা পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

[রংপুর থেকে সিলেট সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।]

ঢাকা যাওয়ার জন্য জনপ্রিয় ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস
  • রংপুর এক্সপ্রেস
বিমান

[রংপুরে কোনো বিমানবন্দর না থাকায় সৈয়দপুর থেকে আপনাকে সিলেট যেতে হবে।]

বিমানসমূহ:

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

চট্টগ্রাম থেকে যাওয়ার উপায়

বাস বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • দামপাড়া
  • কর্ণেল হাট
  • অলংকার

বাস সমূহ:-

  • সৌদিয়া পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন জনপ্রিয় ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • পাহাড়িকা এক্সপ্রেস
  • উদয়ন এক্সপ্রেস
বিমান বিমানসমূহ:

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • নভো এয়ার

ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায়

বাস বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • কালিবাড়ি

বাস সমূহ:-

  • সাগরিকা এন্টারপ্রাইজ
  • ইউনাইটেড
  • শামীম এন্টারপ্রাইজ
  • প্রাইম এন্টারপ্রাইজ

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

[ময়মনসিংহ থেকে সিলেটে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।]

ঢাকা যাওয়ার জন্য জনপ্রিয় ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ময়মনসিংহ মেইল
  • মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস
  • যমুনা এক্সপ্রেস
  • ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস
  • হাওর এক্সপ্রেস
  • তিস্তা এক্সপ্রেস
  • জামালপুর এক্সপ্রেস
  • আগ্নিবীণা এক্সপ্রেস

খুলনা থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

[খুলনা থেকে সিলেটে সরাসরি কোনো বাস নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর বাসে অথবা ট্রেনে অথবা বিমানে যেতে হবে।]

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • ফুলতলা
  • ফুলবাড়ি গেট
  • দৌলতপুর
  • নতুন রাস্তা
  • আফিল গেট
  • বয়রা বাজার

ঢাকা যাওয়ার বাস সমূহ:-

  • এনা পরিবহন
  • টাইম ট্রেভেলস
  • সেইন্টমার্টিন হুন্ডাই (রবি এক্সপ্রেস)
  • সোহাগ পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

[খুলনা থেকে সিলেটে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।]

ঢাকা যাওয়ার জন্য জনপ্রিয় ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • সুবর্ণা এক্সপ্রেস
  • চিত্রাংদা এক্সপ্রেস/চিত্রা এক্সপ্রেস
বিমান

[খুলনা থেকে সিলেটে সরাসরি কোনো ফ্লাইট নেই। আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর বাসে অথবা ট্রেনে অথবা বিমানে যেতে হবে।]

ঢাকা যাওয়ার বিমানসমূহ:

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • নভোএয়ার

বরিশাল থেকে যাওয়ার উপায়

বাস বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • বরিশাল বাসস্ট্যান্ড (নাটুল্লাবাদ)

বাসসমূহ:-

  • হানিফ পরিবহন

থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা

(থাকা খাওয়ার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন একটি রেস্ট হাউস, রেস্টুরেন্ট ও বসার জন্য কিছু শেড নির্মাণ করেছেন। তবে পর্যটন আধিক্যের জন্য সিলেট অথবা মৌলভীবাজারে থাকার ব্যবস্থা করাই উত্তম।)

আবাসিক হোটেলসমূহ

সিলেটের হোটেলসমুহ:-

  • হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল (বন্দর, শিশুপার্কের কাছে)
  • হোটেল নির্ভানা ইনন (রামের দিঘির পাড়, মির্জা জাঙ্গাল)
  • হোটেল স্টার প্যাসিফিক (ইস্ট দরগাহ গেইট)
  • হোটেল অনুরাগ (ধোপা দীঘি নর্থ)
  • সুরমা ভ্যালি গেস্ট হাউস (জেলা প্রশাসক/পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের পার্শ্বে)
  • হোটেল উর্মি (মাজার শরীফ পূর্ব গেইট)
  • হোটেল রোজ ভিউ (শাহ জালাল উপশহর)
  • হোটেল হিল টাউন (ভিআইপি রোড)
  • হোটেল ফরচুন গার্ডেন (নাইত্তর পুল)
  • হোটেল ডালাস (জেল সড়ক)
  • হোটেল গার্ডেন ইনন (লিংক রোড)
  • হোটেল পলাশ (আম্বরখানা)
  • হোটেল দরগা গেইট (দরগা এলাকা)
  • হোটেল মুন লাইট (জিন্দাবাজার)
  • হোটেল গুলশান সেন্টার (তালতলা)

 (উক্ত আবাসিক হোটেলসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।)

মৌলভীবাজারে হোটেলসমুহ:-

  • সুইস ভ্যালী রিসোর্ট (শমশেরনগর)
  • হোটেল ওয়েস্টার্ণ প্লাজা (সেন্ট্রাল রোড)
  • হোটেল পাপড়িকা (কুসুমবাগ)
  • তাজ মেট্রো হোটেল (এম সাইফুল রহমান রোড)
  • রেস্ট ইন হোটেল (এম সাইফুল রহমান রোড)
  • মুক্তা নগর রিসোর্ট (শেরপুর, পিটুয়া)
  • রাঙ্গুউটি রিসোর্ট (তালতলা)
  • দুসাই রিসোর্ট এন্ড স্পা (নিতেশ্বর গিয়াশনগর)
  • নভেম ইকো রিসোর্ট (লাউয়াছড়া)

 (উক্ত আবাসিক হোটেলসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আরো অনেক আবাসিক হোটেল মৌলভীবাজার এর সরকারি ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়)

রেস্টুরেন্টসমূহ জিন্দা বাজারে খাবার হোটেল:

  • পাঁচ ভাই
  • পানশি
  • ভোজনবাড়ী
  • স্পাইসি
  • পালকি

(শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা আবাসিক হোটেলের আশেপাশে অনেক রেস্টুরেন্ট পাবেন।)

বি.দ্রঃ সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন থাকার এবং খাওয়ার হোটেল/রেস্টুরেন্ট তৈরি হয়।

ভ্রমণের সুবিধা হল

  • উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
  • পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
  • সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ।

পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

  • প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিবেন।
  • স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলবেন।

 

দৃষ্টি আকর্ষণযে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।

বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।


যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
ইমেইল[email protected]

নতুন নতুন আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের ইউটিউব এবং সোশ্যাল চ্যানেলে-
ইউটিউব – https://www.youtube.com/@BiratBazar
ফেইসবুক – https://www.facebook.com/BiratBazarOfficial
→ টুইটার – https://twitter.com/BiratBazar
→ ইন্সটাগ্রাম – https://www.instagram.com/biratbazar/
থ্রেডস – https://www.threads.net/@biratbazar
লিংকড ইন – https://www.linkedin.com/company/biratbazar
 

Leave a Reply