সুলতান কমপ্লেক্স
যা নড়াইল জেলার মাছিমদিয়া গ্রামে অবস্থিত। এটি প্রায় ২৭ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।
জানা যায়, ২০০৩ সালে চিত্রা নদীর তীরে বিশ্ব বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের স্মৃতি সংরক্ষণে এটি নির্মাণ করা হয়।
এখানে রয়েছে-
- দুর্লভ প্রজাতির বিভিন্ন বৃক্ষ
- সমাধিস্থল
- আধুনিক ফটোগ্যালারি
- তৎকালীন বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের ব্যবহৃত জিনিসপত্র
- শিশু স্বর্গ আর্ট গ্যালারী
উল্লেখ্য, প্রতিবছর ১০ আগস্ট শিল্পীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে নৌকাবাইচ এবং ৭ দিন ব্যাপী সুলতান মেলার আয়োজন করা হয়। সরকারী ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ৯.৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪.৩০ মিনিট পর্যন্ত সুলতান কমপ্লেক্স খোলা থাকে এবং এখানে হিডেন চার্জ প্রযোজ্য।
নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে নড়াইলে যেতে হবে।
নড়াইল যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- সায়েদাবাদ
- মহাখালী
বাসসমূহ–
- হানিফ
- এ কে ট্র্যাভেলস
- ঈগল পরিবহন
নড়াইল থেকে নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে,অটো-রিকশা কিংবা রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য নড়াইলে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
নড়াইলের আবাসিক হোটেল সমূহ–
- হোটেল ডলফিন
- হোটেল মডার্ন
- হোটেল সীমান্ত
- হোটেল সম্রাট
নড়াইলের রিসোর্টসমূহ–
- চিত্রা রিসোর্ট
- অরুনিমা রিসোর্ট
উক্ত হোটেল ও রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
নড়াইলের রেস্টুরেন্টসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায়, হোটেল কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার রেস্টুরেন্ট পাবেন।
নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।