সীতারাম রাজপ্রাসাদ, যা মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলায় অবস্থিত।
জানা যায়, প্রথমদিকে রাজা সীতারামের পিতা উদয় নারায়ণ এখানকার রাজা হন। তখন মহম্মদপুর উপজেলা রাজা সীতারামের রাজধানী ছিল।
এখানে রয়েছে-
- দুর্গের ধ্বংসাবশেষ
- দোল মঞ্চ
- সুখ সাগর দিঘী
- রাম সাগর দিঘী
- কৃষ্ণ সাগর দিঘী
- সিংহদরজা
- রাজভবনের ধ্বংসাবশেষ
- মালখানা
- তোষাখানা
- কৃষ্ণজীর মন্দির
- লক্ষ্মী নারায়ণের অষ্টকোণ মন্দির
- দশভুজা মন্দির
সীতারাম রাজপ্রাসাদ যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে মাগুরা যেতে হবে।
মাগুরা যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- সায়েদাবাদ
বাসসমূহ–
- জে আর পরিবহণ
- হানিফ
- ঈগল
- সোহাগ
মাগুরা থেকে সীতারাম রাজপ্রাসাদ
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে সীতারাম রাজপ্রাসাদে যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য মাগুরায় সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
মাগুরার রিসোর্টসমূহ–
- হোটেল চলন্তিকা
- হোটেল সৈকত
- হোটেল ঈগল
- হোটেল মণ্ডল আবাসিক
- হোটেল চৌরঙ্গী
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং এর সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
মাগুরার হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
নওয়াজ বাড়ি ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা।
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।