শংকর মঠ, যা বরিশাল জেলা শহরের নতুন বাজার এলাকায় অবস্থিত। এটি একটি আশ্রম।
জানা যায়, ১৯১২ সালে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনের নেতা স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ সরস্বতী এই আশ্রমটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে এই মঠ মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল হিসাবে উন্মুক্ত ছিল।
এখানে রয়েছে-
- বিভিন্ন জাতের গাছপালা
- তিনটি কক্ষ
- তিনটি গম্বুজ
- কষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ
- শংকরানন্দের বিগ্রহ
- স্বামী প্রজ্ঞানানন্দের সমাধি মন্দির
বরিশাল যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- আবদুল্লাহপুর
- মহাখালী
- কল্যাণপুর
বাসসমূহ–
- সুরভী
- বিআরটিসি
- হানিফ
- সাকুরা
লঞ্চসমূহঃ
ঢাকার সদরঘাট থেকে বরিশাল পর্যন্ত লঞ্চসমূহ-
- এডভেঞ্চার
- সুরভী
- মানামি
- গ্রীন লাইন
- সুন্দরবন
- কীর্তনখোলা
বিমানসমুহঃ
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বরিশাল যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-
- বাংলাদেশ বিমান
- ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
- নভোএয়ার
রাজশাহী থেকে শংকর মঠ
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে শংকর মঠ যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য বরিশালে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
বরিশালের রিসোর্টসমূহ–
- রিচমার্ট গেস্ট হাউজ
- সেডোনা
- গ্র্যান্ড প্লাজা
- রোদেলা
- এথেনা
- এরিনা
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
বরিশালের হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
শংকর মঠ ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।