গ্রীন ভ্যালী পার্ক, যা নাটোর জেলার লালপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত। এটি প্রায় ১২৩ বিঘা জায়গার উপর নির্মিত।এর দূরত্ব লালপুর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২ কি.মি ।
এখানে রয়েছে-
- মনোরম পরিবেশ
- নাগরদোলা
- মিনি ট্রেন
- ম্যারিগো রাউন্ড
- বুলেট ট্রেন
- স্পীডবোট
- পাইরেট শীপ
- প্যাডেল বোট
- হানি সুইং
- লেক
- এ্যাডভেঞ্চার রাইডস
- শ্যুটিং স্পট
- পিকনিক স্পট
- ক্যাফেটেরিয়া
- সেমিনার স্থান
- আবাসিক ব্যবস্থা
উল্যেখ্য, পার্কে হিডেন চার্জ প্রযোজ্য।
পার্কে যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে নাটোর আসতে হবে।
নাটোর যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- আবদুল্লাহপুর
- মহাখালী
- কল্যাণপুর
বাসসমূহ–
- গ্রীন লাইন
- ন্যাশনাল ট্রাভেল
- হানিফ
- একতা
- দেশ ট্রাভেল
উল্ল্যেখ্য, ট্রেন এবং বিমানে গেলে আপনাকে রাজশাহী হয়ে নাটোর যেতে হবে।
ট্রেনসমূহঃ
কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
- সিল্কসিটি
- ধুমকেতু
- বনলতা
- পদ্মা এক্সপ্রেস
বিমানসমুহঃ
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রাজশাহী যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-
- বাংলাদেশ বিমান
- ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
- নভোএয়ার
নাটোর থেকে হালতির বিল
নাটোর শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/গাড়ি রিজার্ভ এর মাধ্যমে গ্রীন ভ্যালী পার্ক যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য নাটোরে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
নাটোরের রিসোর্টসমূহ–
- হোটেল প্রিন্স
- হোটেল রুখসানা
- হোটেল মিল্লাত
- হোটেল রাজ
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
নাটোরের হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
গ্রীন ভ্যালী পার্ক ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
- সাঁতার না জানলে গভীর পানিতে নামবেন না
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।