fbpx
রিচাং ঝর্ণা

রিচাং ঝর্ণা


যা খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা গ্রামে অবস্থিত। এর অপর নাম “তেরাং তৈকালাই”। এছাড়াও স্থানীয়দের কাছে “সাপ মারা রিসাং ঝর্ণা” নামেও পরিচিত। আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র হতে এই ঝর্ণার দূরত্ব মাত্র ৩ কিলোমিটার। আর খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়ক ধরে ১ কিলোমিটার এগিয়ে গিলেই রিসাং ঝর্ণা দেখতে পাওয়া যায়।

এখানে রয়েছে-

  • ছোট/বড় পাহাড়
  • ঝিরিপথ
  • সবুজে ঘেরা পরিবেশ

উল্লেখ্য, বর্ষা মৌসুম ঝর্ণা দেখার উপযুক্ত সময়। এখানে রয়েছে পাকা সিঁড়িপথ,ফলে সহজে ঝর্ণায় পৌঁছানো যায়।

ঝর্ণা দেখতে যেতে চাইলে প্রথমে খাগড়াছড়ি যেতে হবে। 

খাগড়াছড়ি যেভাবে যাবেন-

বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-

  • গাবতলী
  • সায়েদাবাদ
  • উত্তরা
  • মহাখালী

 বাসসমূহ

  • শান্তি
  • হানিফ
  • শ্যামলী
  • রিলেক্স
  • ঈগল

উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে খাগড়াছড়িতে রেল কিংবা আকাশপথে যাওয়া যায় না।


খাগড়াছড়ি থেকে রিচাং ঝর্ণা

খাগড়াছড়ি বাস স্ট্যান্ড থেকে দিঘীনালা, সেখান থেকে জীপ/চান্দের গাড়ি রিজার্ভ এর মাধ্যমে রিচাং ঝর্ণা যেতে পারবেন।


থাকা ও খাওয়ার জন্য খাগড়াছড়ি আপনাদের জন্য সবদিক দিয়ে সুবিধাজনক

খাগড়াছড়ির আবাসিক হোটেলসমূহ

  • পর্যটন মোটেল
  • অরণ্য বিলাস
  • হোটেল নূর
  • হোটেল ইকো ছড়ি ইন
  • শৈল সুবর্ন
  • হোটেল মাউন্ট ইন
  • গাংচিল আবাসিক
  • হোটেল হিল টাচ

উক্ত আবাসিক হোটেলসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।

খাগড়াছড়ির রেস্টুরেন্টসমূহ

  • ফুডাং থাং
  • হিল ফ্লেভারস
  • এফএনএফ রেস্টুরেন্ট
  • ব্যাম্বু শুট
  • সিস্টেম রেস্তোরাঁ
  • গাং সাবারং
  • চাওমিন রেস্টুরেন্ট

শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা আবাসিক হোটেলের আশেপাশে অনেক রেস্টুরেন্ট পাবেন।


রিচাং ঝর্ণা ভ্রমণের সুবিধা হল

  • উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
  • পরিবার বা দম্পতি এবং বন্ধুদের সাথে ভালো সময় কাটানোর সুবিধা।
  • সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
  • দক্ষ গাইড।

সতর্কতা

প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

  • প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
  • আপনি যদি সাঁতার না জানেন তবে পানিতে ঝাঁপ দেবেন না।
  • স্থানীয় গাইড নিলে সহজে পুরো অঞ্চল ভালোভাবে ঘুরতে পারবেন।
  • ট্র্যাকিংয়ের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়ে যাওয়া ভালো।
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।

বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায় বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।