মহামায়া লেক
মহামায়া লেক চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের দুর্গাপুর ইউনিয়নে অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ৮নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে মাত্র ২ কি.মি. পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে ১১ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মহামায়া লেক গড়ে উঠেছে। লেকের পানির কিছু অংশ পাশ্ববর্তী এলাকায় সেঁচের কাজে ব্যবহৃত হয় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদ্যোগে। লেকের টলটলে পানি আর পাহাড়ের মিতালী ছাড়াও এখানে পাহাড়ি গুহা, রাবার ড্যাম/বাঁধ ও সুন্দর ঝর্ণা রয়েছে। এছাড়াও বোটে চড়ে লেকে ঘোরার পাশাপাশি চাইলে পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসা ঝর্ণার শীতল পানিতে ভিজে শরীর ও মনকে প্রশান্তি দিতে পারেন।
মহামায়া লেকের ইতিহাস
মহামায়া এলাকায় জলাবদ্ধতা ও পাহাড়ি ঢল নিরসনে এবং শুষ্ক মৌসুমে কৃষিখাতে সেচ সুবিধার লক্ষ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড মহামায়া সেচ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ১৯৯৯ সালে মহামায়া খালের উপর সুইস গেট স্থাপন করে। এরপর ২০০৭-২০০৮ সালে মহামায়া লেক প্রকল্পটির কাজ শুরু করা হয়। ২০০৯ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হয়। হ্রদটি তৈরি করতে ৩৩৬০ হেক্টর জমি ব্যবহার করা হয় এবং এর পেছনে প্রায় ২৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়। ২০১০ সালের ২৯ ডিসেম্বর এই প্রকল্পটি উদ্বোধন হলে আস্তে আস্তে এখানে পর্যটক আসতে শুরু করে।
কখন যাবেন |
---|
সারাবছরই লেকের পানি ভরপুর থাকে। তবে বর্ষাকালে মহামায়া লেক ছেয়ে যায় অন্যরকম সৌন্দর্যে। |
বিশেষ পরামর্শ |
মহামায়া লেকে কায়াকিং সুবিধার পাশাপাশি চাইলে তাবুতে ক্যাম্পিং করে রাত কাটানোর সুবিধা রয়েছে। তবে এ সুবিধা শুধুমাত্র ছেলেদের জন্য। ক্যাম্পিং এর সময়সীমা সন্ধ্যা ৭ টা থেকে পরবর্তীদিন সকাল ৮ টা পর্যন্ত। তবে যে কেউ চাইলেই যখন খুশি তখন এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না। মহামায়া লেকে ক্যাম্পিং ১০০ জনের বেশি করতে পারেনা। আবার সদস্য সংখ্যা ৫ জনের কম হলেও এই সুবিধা নেয়া যায়না। ক্যাম্পিং এ কোনো প্রকার মাদকদ্রব্য বহন বা সেবন নিষিদ্ধ। এছাড়াও যেখানে সেখানে খোসা বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস এবং বোতল ফেলা ঠিক নয়। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি, হালকা খাবার এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রী,পাওয়ার ব্যাংক সঙ্গে রাখবেন। পার্কের ভিতর কোনো খাবার হোটেল কিংবা ক্যান্টিন নেই। তাই নিজের খাবার নিজেকেই বহন করতে হবে।
|
বিশেষ সতর্কতা |
সকল প্রকার ভাড়া অথবা ফি নিজে থেকে যাচাই করে তারপর ব্যবস্থা নিবেন। নতুবা দালাল অথবা প্রতারকের খপ্পরে পরতে পারেন। নিজস্ব মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখবেন। যেহেতু রাতে ক্যাম্পিং এর সুবিধা রয়েছে। তাই ক্যাম্পিং এ অপরিচিত কোনো ব্যক্তির দেয়া খাবার নিজ দায়িত্বে গ্রহণ করবেন। |
দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর থেকে মহামায়া লেকের দূরত্ব |
|
ঢাকা | ১৯৫ কি.মি. |
রাজশাহী |
৪৪১ কি.মি. (টাঙ্গাইল → ঢাকা → নারায়ণগঞ্জ হয়ে গেলে)
৪৭৬ কি.মি. (রাজবাড়ী → নারায়ণগঞ্জ হয়ে গেলে) |
রংপুর | ৪৮৬ কি.মি. |
সিলেট | ৩২২ কি.মি. |
ময়মনসিংহ | ৩০৩ কি.মি. (ঢাকা হয়ে গেলে) |
খুলনা | ২৮৬ কি.মি. (বরিশাল হয়ে গেলে) |
বরিশাল | ১৮৩ কি.মি. |
চট্টগ্রাম | ৬৭ কি.মি. |
ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায় |
|
(মহামায়া লেক চট্টগ্রাম মিরসরাইয়ের ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে দুই কিলোমিটার পূর্ব দিকে হওয়ায় দেশের যেকোনো যায়গা থেকে এখানে আসতে প্রথমে ঠাকুরদিঘী যেতে হবে।) |
|
বাস |
ঢাকার বাসস্টান্ড সমূহ:-
(রাত ০৯.০০ টা থেকে রাত ১১.৩০ পর্যন্ত বাস পাবেন) |
বাস সমূহ:
(মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
|
ট্রেন |
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ- ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেল স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
(ঢাকা থেকে মহামায়া লেকে যাওয়ার সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। তবে চট্টগ্রামগামী উপরুক্ত ট্রেনসমুহে যেতে চাইলে ফেনী স্টেশনে নামতে হবে। তারপর ফেনী মহিপাল বাসস্ট্যান্ড থেকে লোকাল বাসে ঠাকুরদিঘী বাজার যেতে হবে। আর যদি মেইল ট্রেনে যেতে চান, তাহলে চিনকি আস্তানা স্টেশনে নেমে অটো/লেগুনা/সিএনজি দিয়ে ঠাকুরদিঘী অথবা সরাসরি মহামায়া লেক রিজার্ভ যেতে পারেন।) |
বিমান |
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(রাজশাহী থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস স্টান্ডসমূহ:-
চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) (মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
ট্রেন |
(রাজশাহী থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমুহ:-
(যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো) (ঢাকা থেকে মহামায়া লেকে যাওয়ার সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। তবে চট্টগ্রামগামী উপরুক্ত ট্রেনসমুহে যেতে চাইলে ফেনী স্টেশনে নামতে হবে। তারপর ফেনী মহিপাল বাসস্ট্যান্ড থেকে লোকাল বাসে ঠাকুরদিঘী বাজার যেতে হবে। আর যদি মেইল ট্রেনে যেতে চান, তাহলে চিনকি আস্তানা স্টেশনে নেমে অটো/লেগুনা/সিএনজি দিয়ে ঠাকুরদিঘী অথবা সরাসরি মহামায়া লেক রিজার্ভ যেতে পারেন।) |
বিমান |
চট্টগ্রাম যাওয়ার বিমানসমূহ: রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রংপুর থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(রংপুর থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) (মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
ট্রেন |
(রংপুর থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
(বিমানে সরাসরি চট্টগ্রাম যেতে হলে রংপুর শহর থেকে ৪০ কিমি দূরে সৈয়দপুর বিমান বন্দর যেতে হবে।) চট্টগ্রাম যাওয়ার বিমানসমূহ:
|
সিলেট থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(সিলেট থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস স্টান্ডসমূহ:-
চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) (মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
ট্রেন |
চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
চট্টগ্রাম যাওয়ার বিমানসমূহ: সিলেট বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(ময়মনসিংহ থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) ময়মনসিংহ জেলা শহর থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) (মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
ট্রেন |
চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
(ময়মনসিংহ থেকে বান্দরবনের সরাসরি বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে বিমানে যেতে হবে) চট্টগ্রাম যাওয়ার বিমানসমূহ:-
|
খুলনা থেকে বান্দরবন যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(খুলনা থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস স্টান্ডসমূহ:-
চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) (মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। এছাড়াও সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে স্টার লাইন পরিবহনে ফেনী এসে লোকাল বাসে মিরসরাই এর আগে ঠাকুরদিঘী বাজারে নামতে হবে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে সরাসরি সিএনজি করে লেকের মেইন গেটে যাওয়া যায়।) |
ট্রেন |
(খুলনা থেকে বান্দরবনের সরাসরি ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে চট্টগ্রামে ট্রেনে যেতে হবে) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
চট্টগ্রাম যাওয়ার বিমানসমূহ:-
|
বরিশাল থেকে বান্দরবনে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(বরিশাল থেকে মহামায়া লেক সরাসরি যাওয়ার নির্দিষ্ট কোন বাস,ট্রেন কিংবা বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবন যেতে হবে।) চট্টগ্রাম যাওয়ার বাস স্টান্ডসমূহ:-
চট্টগ্রাম যাওয়ার বাসসমূহ:-
|
চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবনে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
(মাদারবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে সরাসরি চয়েস বাসে ঠাকুরদিঘী বাজারে আসা যায়। কদমতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে মিরসরাই যাওয়ার যেকোনো বাসে যাওয়া যায়।) |
বাস সমূহ:-
|
থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা |
|
(থাকা ও খাওয়ার জন্য বান্দরবনে সবরকমের ব্যবস্থা রয়েছে।) |
|
আবাসিক হোটেল/রিসোর্সটমূহ |
চট্টগ্রামের হোটেল সমূহ-
(মিরসরাই অথবা ঠাকুরদিঘী বাজারে থাকার কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে চাইলে মিরসরাই এর পাশেই সীতাকুন্ডে থাকতে পারেন।) |
রেস্টুরেন্টসমূহ |
(পার্কের ভিতর কোনো খাবার হোটেল কিংবা ক্যান্টিন নেই। তবে মিরসরাই/সীতাকুন্ড বাজার অথবা ঠাকুরদিঘী বাজারে ছোট বড় হোটেল এবং খাবার দোকান পাওয়া যাবে।) |
মহামায়া লেক ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
- সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ।
পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিবেন।
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলবেন।
দৃষ্টি আকর্ষণ: যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।
সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।
বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।
যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
→ ইমেইল – admin@biratbazar.com
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান
|