শ্রীপুর জমিদার বাড়ি, যা মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত।
জানা যায়, প্রায় ১৫০০ শতাব্দীতে সারদারঞ্জন পাল চৌধুরী নবাব আলীবর্দী খাঁর নিকট বাড়িটি জমিদারী কিনে নেন। জমিদার সারদারঞ্জন পাল চৌধুরীর মেয়ে বিভা রানী পাল চৌধুরীকে নিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ”বৌঠাকুরানীর হাট’ উপন্যাস রচনা করেছিলেন।
এখানে রয়েছে-
- বিভিন্ন জাতের গাছপালা
- বিশাল প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ
- বাড়ির সিংহদ্বার
শ্রীপুর জমিদার বাড়ি যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে মাগুরা আসতে হবে।
মাগুরা যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- সায়েদাবাদ
বাসসমূহ–
- জে আর পরিবহণ
- হানিফ
- ঈগল
- সোহাগ
মাগুরা থেকে শ্রীপুর জমিদার বাড়ি
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে শ্রীপুর জমিদার বাড়ি যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য মাগুরায় সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
মাগুরার রিসোর্টসমূহ–
- হোটেল চলন্তিকা
- হোটেল সৈকত
- হোটেল ঈগল
- হোটেল মণ্ডল আবাসিক
- হোটেল চৌরঙ্গী
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
মাগুরার হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
শ্রীপুর জমিদার বাড়ি ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।