fbpx
গোকুল মেধগোকুল মেধ

গোকুল মেধ, যা বগুড়া সদরের গোকুল গ্রামে অবস্থিত। জনসাধারণের কাছে স্থানটি বেহুলা-লক্ষ্মিন্দরের বাসর ঘর/লক্ষ্মিন্দরের মেধ হিসাবে পরিচিত।

জানা যায়,১৯৩৪-৩৬ সালে এন জি মজুমদার কর্তৃক খননকার্যের ফলে এখানে একটি মন্দিরের ভিত্তি উন্মোচিত হয়। যা দেবপাল কতৃক ৮০৯-৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত একটি বৈদ্যমঠ।

এখানে রয়েছে-

  • ১৭২ টি কুঠুরি
  • পোড়ামাটির ফলক
  • সোনার পাত
  • চৌবাচ্চার ন্যায় দেখতে একটি গোসলের স্থান

গোকুল মেধ যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে বগুড়া আসতে হবে। 

বগুড়া যেভাবে যাবেন-

বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-

  • গাবতলী
  • আবদুল্লাহপুর
  • মহাখালী
  • কল্যাণপুর

 বাসসমূহ

  • এনা
  • শ্যামলী
  • ন্যাশনাল ট্রাভেল
  • হানিফ
  • নাবিল
  • দেশ ট্রাভেল

ট্রেনসমূহঃ

কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে বগুড়া স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-

  • লালমনি এক্সপ্রেস
  • রংপুর এক্সপ্রেস

বগুড়া থেকে গোকুল মেধ

গোকুল মেধ বগুড়া শহর থেকে মাত্র ২ কিমি দূরে অবস্থিত। শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে গোকুল মেধ যেতে পারবেন।


থাকা ও খাওয়ার জন্য বগুড়াতে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।

বগুরার রিসোর্টসমূহ

  • পর্যটন কর্পোরেশন মোটেল
  • মম ইন
  • হোটেল সিয়েস্তা
  • সেঞ্চুরি মোটেল
  • নর্থওয়ে মোটেল
  • হোটেল নাজ গার্ডেন
  • আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল

উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।


বগুড়ার হোটেলসমূহ-

শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।


গোকুল মেধ ভ্রমণের সুবিধা হল

  • উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
  • পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
  • সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি

সতর্কতা

প্রথমত,  গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

  • প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
  • সাঁতার না জানলে গভীর পানিতে নামবেন না
  • স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন

বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।

Leave a Reply