হিমছড়ি
যা কক্সবাজার থেকে মাত্র ১২ কি.মি দূরে পাহাড়ে অবস্থিত। এটির ছোট/বড় ঝর্ণা, পাহাড় আর সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের আকৃষ্ট করে তোলে। মুলত সারা বছরই হিমছড়িতে যেতে পারবেন, তবে বর্ষায় ঝর্ণাগুলে পূর্নতা পায় বলে দেখতে আরও সুন্দর লাগে।
এখানে রয়েছে-
• মেরিন ড্রাইভ রোড
• শীতল পানির ঝর্ণা,
• সমুদ্র সৈকত
• পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে সূর্য্যাস্ত
• সামুদ্রিক মাছ
• বার্মিজ মার্কেট
মুলত হিমছড়ি যেতে হলে প্রথমে কক্সবাজার যেতেহবে। সবথেকে ভালো আপনি কক্সবাজারে থাকা/খাওয়ার ব্যবস্থা করে গাড়ি/সিএনজি/অটো রিজার্ভ করে হিমছড়ি ঘুরতে যাবেন।
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার উপায়-
বাস স্ট্যান্ডসমূহ-
• সায়েদাবাদ
• ফকিরাপুল
• মহাখালী
বাসসমূহ-
• হানিফ
• সৌদিয়া
• এস আলম
• শ্যামলী
• ঈগল
• সোহাগ
• গ্রিন লাইন
• মডার্ন লাইন
ট্রেনসমূহঃ
কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
- কক্সবাজার এক্সপ্রেস
- পর্যটক এক্সপ্রেস
বিমানসমুহঃ
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-
• বাংলাদেশ বিমান
• ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
• নভোএয়ার
কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলসমূহ-
• মারমেইড বীচ রিসোর্ট
• সায়মন বীচ রিসোর্ট
• ওশেন প্যারাডাইজ
• লং বীচ
• সী প্যালেচ
• কোরাল রীফ
• ঊর্মি গেস্ট হাউজ
• নীলিমা রিসোর্ট
কক্সবাজারের রেস্টুরেন্টসমূহ-
• রোদেলা
• ঝাউবন
• ধানসিঁড়ি
• নিরিবিলি
উল্লেখ্য, কক্সবাজারে অনেক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে। এতে আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা করতে পারবেন।
কক্সবাজার থেকে হিমছড়ি
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে,অটো-রিকশা কিংবা রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে হিমছড়ি যেতে পারবেন।
হিমছড়ি ভ্রমণের সুবিধা হল-
• পরিবার, দম্পতি এবং বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সুবিধা
• সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
• দক্ষ ফটোগ্রাফার।
• উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা
সতর্কতা-
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
• প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
• আপনি যদি সাঁতার না জানেন তবে জলে ঝাঁপ দেবেন না।
• পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায় বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।