হিমছড়ি
কক্সবাজার থেকে ১২ কি.মি. দূরে পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সমুদ্র সৈকত হিমছড়ি। কক্সবাজারের তুলনায় এখানকার সমুদ্র সৈকত তুলনামূলক নির্জন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এছাড়াও এ সমুদ্র সৈকতে দেখা মিলবে পাহাড়, প্রাকৃতিক ঝর্ণা, জাতীয় উদ্যান, পর্যটন কেন্দ্র সহ আরো অনেক কিছু। যা হিমছড়ি সমুদ্র সৈকতকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে আলাদা করে। কক্সবাজার থেকে হিমছড়ি যাওয়ার পথে সবুজ পাহাড়ের দেখা মিলবে। সেই পাহাড় থেকে বিশাল সমুদ্র দেখা যায়। হিমছড়ির পাহাড়গুলোর হিম শীতল ঝর্ণাগুলো খুব আকর্ষনীয়। বর্ষাকালে যেন ঝর্ণাগুলো তাদের প্রাণ ফিরে পায়। পাহাড়ের নানা ঝোপ ঝাড়ের সাথে সমুদ্র সৈকতে সারি সারি ঝাউগাছ ও নারিকেল গাছ চোখে পরে।
হিমছড়িতে ছোট একটি পর্যটন কেন্দ্র আছে। পাহাড়ের উপর আছে বিশ্রামাগার। প্রায় দুই শতাধিক সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে হবে। তবেই মিলবে সেই বিশ্রামাগার।
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান সম্পর্কে কিছু কথা | |
উদ্যানটি ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে কক্সবাজার শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ১,৭২৯ হেক্টর (১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার) জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে – গবেষণা ও শিক্ষণ, পর্যটন ও বিনোদন এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। হিমছড়ির একপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত আর অন্যপাশে রয়েছে সবুজ পাহাড়ের সারি। উদ্যানে অনেকগুলো জলপ্রপাত বা ঝর্ণা রয়েছে, যার মধ্যে হিমছড়ি জলপ্রপাতটি সবচেয়ে বিখ্যাত। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি চিরসবুজ ও প্রায়-চিরসবুজ ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। বনের ১১৭ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮ প্রজাতির বৃক্ষ,১৫ প্রজাতির গুল্ম, ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯ প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে। হিমছড়ি বনাঞ্চল হাতির আবাসস্থল বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া এ বনে মায়া হরিণ, বন্য শুকর ও বানর দেখা যায়। এ বনে ৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ২৮৬ প্রজাতির পাখি, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ ও ১৬ প্রজাতির উভচর প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। হিমছড়ি বনাঞ্চল উল্লুকেরও আবাসস্থল। পাখিপ্রেমীদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি আদর্শ স্থান। এর ২৮৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে ময়না, ফিঙ্গে ও তাল বাতাসি উল্লেখযোগ্য। |
কখন যাবেন |
---|
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ন্যায় হিমছড়ি সমুদ্র সৈকতও মায়াবী ও রূপময়ী সমুদ্র সৈকত। প্রতিদিন পর্যটকদের আনাগোনা এখানে লেগেই থাকে। পাহাড়ের গা বেয়ে ঝরে চলেছে ঝর্ণা, যা পর্যটকদের বার বার হিমছড়ির দিকে টেনে আনে। শীত-বর্ষা-বসন্ত-গ্রীষ্ম এমন কোনো ঋতু নেই যখন এই সমুদ্র সৈকত ফাকা থাকে। তবে বর্ষাকালে এর রুপবৈচিত্র্যে অন্যরকম রুপ দেখা যায়। |
বিশেষ পরামর্শ |
যাওয়ার আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে যাবেন। প্রতি বছর সমুদ্রের পানিতে গোসল করতে গিয়ে প্রাণহানির ঘটনা বহুল। তাই সমুদ্রে গোসলের সময় বেশি গভীরে যাবেন না, যত সম্ভব সামনের দিকে থাকবেন এবং সাবধান থাকবেন। ঢেউয়ে ভারসাম্য হারিয়ে জীবন মরণ অবস্থা হয়ে যেতে পারে। আবার বর্ষাকালে পাহাড়ের গা পিছলা থাকে জন্য ঝর্ণায় গোসলের সময় অথবা পাহাড়ে চড়ার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কোনো কিছু কেনার ক্ষেত্রে অথবা বহনের ক্ষেত্রে দামাদামি করে নিবেন। অনুমতি ছাড়া স্থানীয়দের ছবি তোলা যাবে না। স্থানীয়দের সাথে তর্কে জড়ানো থেকে বিরত থাকবেন। সৈকতের পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে যেখানে সেখানে খোসা বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস এবং বোতল সহ আবর্জনা ফেলবেন না। প্রয়োজনে সঙ্গে লাইফ জ্যাকেট রাখবেন। সাতার না জানলে ঝর্ণায় কিংবা সৈকতের সমুদ্রে না নামাই উত্তম।
|
দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর দূরত্ব |
|
ঢাকা | ৪০৮ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রাজশাহী |
৬৫২ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রংপুর |
৭০৭ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
সিলেট | ৫১৭ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
ময়মনসিংহ | ৫২৫ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
খুলনা | ৫০৭ কি.মি. (বরিশাল → ফেনী হয়ে গেলে) |
বরিশাল | ৪০৩ কি.মি. (ফেনী হয়ে গেলে) |
চট্টগ্রাম | ১৬৩ কি.মি. (চট্টগ্রাম – কক্সবাজার হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
হিমছড়ি যেতে আপনাকে আগে কক্সবাজার যেতে হবে। |
|
ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস সমূহ:-
|
|
ট্রেন |
ঢাকা থেকে যাওয়ার ট্রেনসমূহ- ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
|
বিমান |
বিমানসমূহ:- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন |
(রাজশাহী থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমুহ:-
(যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো) |
বিমান |
বিমানসমূহ: রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রংপুর থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন |
(রংপুর থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
(বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে রংপুর শহর থেকে ৪০ কিমি দূরে সৈয়দপুর বিমান বন্দর যেতে হবে।) কক্সবাজার যাওয়ার বিমানসমূহ: সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
সিলেট থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন |
(সিলেট থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
বিমানসমূহ: সিলেট বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন |
(ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
(ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কোনো বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে বিমানে যেতে হবে) বিমানসমূহ:- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
খুলনা থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন |
(খুলনা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে ট্রেনে যেতে হবে) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
(বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে খুলনা শহর থেকে আপনাকে আগে যশোর বিমান বন্দর যেতে হবে।) বিমানসমূহ:-
|
বরিশাল থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাসসমূহ:-
|
বিমান |
বিমানসমূহ:-
|
চট্টগ্রাম থেকে যাওয়ার উপায় |
|
বাস |
(কক্সবাজার চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় শহর থেকে কক্সবাজারগামী অনেক লোকাল বাস সহ সারা বাংলাদেশের সকল বাস চট্টগ্রামের উপর দিয়ে যায় বলে অনেক কোচ বাস পাওয়া যায়) বাস স্টান্ডসমূহ:-
|
বাস সমূহ:-
|
|
ট্রেন |
(ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী সকল ট্রেন চট্টগ্রাম হয়ে যায়।) ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান |
বিমানসমূহ:-
|
কক্সবাজার থেকে হিমছড়ি যেতে সবসময় জিপ গাড়ি পাওয়া যায়। এছাড়াও অটো রিকশা অথবা সিএনজি ভাড়া করে যাওয়া যায়। |
থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা |
|
(থাকা ও খাওয়ার জন্য কক্সবাজার শহরেই সবরকমের ব্যবস্থা রয়েছে।) |
|
আবাসিক হোটেলসমূহ |
উন্নত মানের হোটেলসমুহ:-
মধ্য মানের হোটেলসমুহ:-
এছাড়াও রয়েছে নিটোল রিসোর্ট, আইল্যান্ডিয়া, বীচ ভিউ, সী প্যালেস, সী গাল, কোরাল রীফ, মারমেইড রিসোর্ট, সী ক্রাউন, চাউনি রিসোর্ট ইত্যাদি। বাজেট হোটেলসমুহ:-
|
রেস্টুরেন্টসমূহ |
উল্লেখযোগ্য কিছু রেস্টুরেন্ট:-
এছাড়াও আরো অনেক নতুন পুরাতন রেস্টুরেন্ট রয়েছে। |
বি.দ্রঃ সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন থাকার এবং খাওয়ার হোটেল/রেস্টুরেন্ট তৈরি হয়। |
ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
- সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ।
পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিবেন।
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলবেন।
দৃষ্টি আকর্ষণ: যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।
সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।
বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।
যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
→ ইমেইল – [email protected]
অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ
|
২। সেন্টমার্টিন
|