কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি, যা ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার কীর্তিপাশা ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি একটি শত বছরের স্থাপনা।
জানা যায়, প্রায় ১৯ শতকে বিক্রমপুর জমিদার বংশের রাজা রাম সেনগুপ্ত এই কীর্ত্তিপাশা গ্রামে আসেন এবং শেষের দিকে জমিদারের বংশধর জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন।
এখানে রয়েছে-
- প্রসন্ন কুমার মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- নবীন চন্দ্র বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- দূর্গামন্দির
- নাট মন্দির
- ছোট/বড় মন্দির
কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে ঝালকাঠি আসতে হবে।
পিরোজপুর যেভাবে যাবেন-
বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-
- গাবতলী
- সায়েদাবাদ
বাসসমূহ–
- ঈগল
- বিআরটিসি
- সুগন্ধা
- হানিফ
- উত্তরণ
- সাকুরা
লঞ্চসমূহঃ
ঢাকার সদরঘাট থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত লঞ্চসমূহ-
- এমভি ফারহান-৭
- সুন্দরবন-২
- টি এস লেপচা
- টি এস মাসুদ
ঝালকাঠি থেকে কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে কিংবা অটোরিকশা/রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি যেতে পারবেন।
থাকা ও খাওয়ার জন্য ঝালকাঠিতে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।
ঝালকাঠির রিসোর্টসমূহ–
- জেলা পরিষদের ডাক বাংলো
- ধানসিঁড়ি রেস্ট হাউজ
- ডালিয়ান হোটেল
- হালিমা বোর্ডিং
- আরাফাত বোর্ডিং
উক্ত রিসোর্টসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং জনিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।
ঝালকাঠির হোটেলসমূহ-
শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা রিসোর্টের আশেপাশে অনেক খাবার হোটেল পাবেন।
কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি ভ্রমণের সুবিধা হল–
- উন্নত ভ্রমণ সুবিধা
- পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানো
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন
- স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করুন।