কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। এটির দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার। আশেপাশের বৈচিত্র্যময় পরিবেশ উপভোগ, বিশাল সমুদ্রে গা ভাসানো এবং সামুদ্রিক মাছের স্বাদ গ্রহণে কক্সবাজার অন্যতম। পূর্ণিমার সময় সমুদ্র সৈকত আরও বেশি সৌন্দর্যে ভরে ওঠে।
এখানে রয়েছে-
- ঝাউবন
- বার্মিজ মার্কেট
- স্পীডবোট রাইড
- সামুদ্রিক মাছ
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার উপায়–
বাস স্ট্যান্ডসমূহ–
- সায়েদাবাদ
- ফকিরাপুল
- মহাখালী
বাসসমূহ–
- হানিফ
- সৌদিয়া
- এস আলম
- শ্যামলী
- ঈগল
- সোহাগ
- গ্রিন লাইন
- মডার্ন লাইন
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেনে কক্সবাজার যেতে পারবেন।
ট্রেনসমূহঃ
কমলাপুর বা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বা ফেনী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
- কক্সবাজার এক্সপ্রেস
- পর্যটক এক্সপ্রেস
বিমানসমুহঃ
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার যাওয়ার ফ্লাইটসমূহ-
- বাংলাদেশ বিমান
- ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
- নভোএয়ার
শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে,অটো-রিকশা কিংবা রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে যেতে পারবেন।
কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলসমূহ–
- মারমেইড বীচ রিসোর্ট
- সায়মন বীচ রিসোর্ট
- ওশেন প্যারাডাইজ
- লং বীচ
- সী প্যালেচ
- কোরাল রীফ
- ঊর্মি গেস্ট হাউজ
- নীলিমা রিসোর্ট
কক্সবাজারের রেস্টুরেন্টসমূহ–
- রোদেলা
- ঝাউবন
- ধানসিঁড়ি
- নিরিবিলি
উল্লেখ্য, কক্সবাজারে অনেক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে। এতে আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা করতে পারবেন।
কাক্সবাজার ভ্রমণের সুবিধা হল–
- পরিবার, দম্পতি এবং বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সুবিধা।
- সুন্দর এবং মনোরম প্রকৃতি।
- উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
সতর্কতা–
প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষি করতে একদম সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
- প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
- আপনি যদি সাঁতার না জানেন তবে জলে ঝাঁপ দেবেন না।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।
বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায় বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।