৩। মোটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশন না থাকলে জরিমানা ১০,০০০/- টাকা।
কে মোটর সাইকেলের মামলা দিতে পারেন:- পুলিশ পরিদর্শক, এস আই, সার্জেন্ট এবং টি এস আই পদ মর্যাদার পুলিশ অফিসার মোটর সাইকেলের মামলা দিতে পারেন। এছাড়াও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মোটর সাইকেলের মামলা দিতে পারেন।
মামলা হলে করণীয়-
১। মামলা হওয়ার পর মোটর সাইকেল চালককে একটা কেস শ্লিপ দেওয়া হয়। উক্ত কেস শ্লিপ পাওয়ার পর পাশের কোন বিকাশের দোকানে গিয়ে নগদের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ করা হলে সংগে সংগে মোটর সাইকেল ছেড়ে দেওয়া হয়।
২। জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে না পারলে চালকের নিকটে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা মোটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশন জব্দ করে মোটর সাইকেল ছেড়ে দেওয়া হয়।
৩। চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা মোটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশ না থাকলে মোটর সাইকেলটি আটক রাখা হয়।
পরামর্শ:-
১। হেলমেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং মোটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশন না থাকলে জরিমানা পরিশোধ করার মতো টাকা সংগে রাখতে হবে।
২। অন্যের মোটর সাইকেল নিয়ে চলাফেরা করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩। নিজের মোটর সাইকেল অন্যকে চালাতে দেওয়া যাবে না।
৪। যেখানে সেখানে অরক্ষিত অবস্থায় মোটর সাইকেল ফেলে রাখা যাবে না।
৫। মোটর সাইকেল চালানোর সময় ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং মোটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশন সংগে রাখতে হবে।
বাংলাদেশের 'নায়াগ্রা ফলস' খ্যাত আমিয়াখুম জলপ্রপাত। যা বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষা নাক্ষিয়ং নামক স্থানে অবস্থিত। বিভিন্ন অঞ্চলে… Read More
Leave a Comment