আইনের ইতিহাস:
পৃথিবীতে মানুষ সৃষ্টির পর হতে বিভিন্ন প্রকার অপরাধ সংঘটিত হয়ে আসছে। সে অপরাধের শাস্তির বিধান ধর্মীয় গ্রন্থ অনুযায়ী কিংবা সামাজিক নিয়মে প্রয়োগ করা হতো। ব্রিটিশ শাসনামলে অপরাধ দমন করার জন্য অপরাধের ধরণ অনুযায়ী অপরাধীকে শাস্তির আওতায় আনার নিমিত্তে ১৮৬০ সালে দন্ডবিধি আইন প্রনয়ণ করা হয় এবং কোনো ব্যক্তি অপরাধ করলে উক্ত আইনের বিভিন্ন ধারায় বর্ণিত সাজা প্রদান করা হতো। পরবর্তীতে চিন্তা করা হলো কোনো অপরাধীকে সাজা দিতে হলেতো সাক্ষ্য প্রমান দরকার। সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়া অপরাধীকে সাজা দেওয়া হলে নির্দোষ ব্যাক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তখন ১৮৭২ সালে সাক্ষ্য আইন প্রনয়ণ করা হয় এবং সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে অপরাধী সাব্যাস্ত করে সাজা প্রদান করা হতো। এরপর চিন্তা করা হলো কে অপরাধীকে সাজা দেওয়ার ক্ষমতা ব্যবহার করবে, কোন পদ্ধতিতে সাজা প্রদান করা হবে এবং কোন কোন সংস্থা এই কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকবে। তখন ১৮৯৮ সালে ফৌজদারী কার্যবিধি আইন প্রনয়ণ করা হলো এবং অপরাধীকে সাজা প্রদান করার ক্ষমতা ব্যাবহারের জন্য বিচারক, আইন প্রয়োগের জন্য পুলিশ, অপরাধীকে সাজা ভোগের জন্য কারারক্ষী ইত্যাদী নির্ধারণ করা হয়। এভাবে পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় অপরাধের ধরন অনুসারে বিভিন্ন প্রকার আইন তৈরী হয় যা বর্তমানে বলবত আছে।
তথ্যসূত্র-
মোঃ সিরাজুল ইসলাম
(পুলিশ পরিদর্শক)
বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় এই চিংড়ি ঝর্ণার অবস্থান। মূলত বগালেক থেকে কেওক্রাডং এর মধ্যবর্তী স্থানে প্রায় ঘণ্টাখানেক পাহাড়ি পথ… Read More
Chingri Jharna, located in the Ruma Upazila of Bandarban district in Bangladesh, is situated roughly an hour's hike along the… Read More
ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ১৮৯৮ এর ৪৬ ধারা মোতাবেক কোন ব্যক্তি কথা বা কাজের দ্বারা হেফাজতে আত্মসমর্পণ না করলে পুলিশ অফিসার… Read More
বাংলাদেশের 'নায়াগ্রা ফলস' খ্যাত আমিয়াখুম জলপ্রপাত। যা বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষা নাক্ষিয়ং নামক স্থানে অবস্থিত। বিভিন্ন অঞ্চলে… Read More
Leave a Comment