জিডি হলো জেনারেল ডায়রী বা সাধারন ডায়রী। ইহা থানার একটি গুরুত্বপূর্ণ রেজিস্টার। থানায় প্রত্যেক দিন যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করে সেসব বিষয়ে জিডিতে নোট করা হয়। যেমন কোন আসামীকে থানায় আনা হলে কিংবা থানা হতে আদালতে প্রেরণ করা হলে। জনসাধারণ থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করলে। কোন পুলিশ অফিসার ও ফোর্স থানায় যোগদান করলে কিংবা বদলী সূত্রে অন্যত্র চলে গেলে ইত্যাদি। দেশের প্রত্যেক থানায় এই রেজিস্টার রক্ষণা-বেক্ষণ করা হয়।
কিভাবে জিডি করতে হবে ?
থানার অফিসার ইনচার্জ এর নির্দেশক্রমে একজন এসআই অথবা একজন এএসআই পদ মর্যাদার কর্মচারী ২৪ ঘন্টার জন্য ডিউটিরত থেকে এই রেজিস্টারের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাকে ডিউটি অফিসার বলে। জিডি করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর লিখিত আবেদন করতে হবে। আবেদনে ঘটনার তারিখ ও সময়, ঘটনাস্থলের নাম, ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ এবং আবেদনকারীর পুরো নাম ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। আবেদনের দুইটি কপি দাখিল করতে হবে। ডিউটি অফিসার ঘটনার বিষয়ে জিডিতে নোট করার পর এক কপি আবেদনকারীকে সরবরাহ করবেন এবং অন্য কপি থানায় সংরক্ষণ করবেন।
কোন কোন বিষয়ে জিডি করা যাবে ?
কোন বস্তু হারিয়ে গেলে, পুড়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে অথবা কোন ব্যক্তি নিখোঁজ হয়ে গেলে থানায় জিডি করা যাবে। এছাড়াও অধর্তব্য অপরাধ সংঘটিত হলে জিডি করা যাবে। বস্তু বলতে জমির দলিল, নন-জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্প, ব্যাংকের চেক, শিক্ষাগত সনদপত্র, মোবাইল ইত্যাদি। নিখোঁজ ব্যক্তির ক্ষেত্রে নিখোঁজ ব্যক্তির ছবি সহ পুরো নাম ঠিকানা, শারীরিক গঠন, পড়নের কাপড়-চোপড়ের বর্ণনা ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় এই চিংড়ি ঝর্ণার অবস্থান। মূলত বগালেক থেকে কেওক্রাডং এর মধ্যবর্তী স্থানে প্রায় ঘণ্টাখানেক পাহাড়ি পথ… Read More
বাংলাদেশের 'নায়াগ্রা ফলস' খ্যাত আমিয়াখুম জলপ্রপাত। যা বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষা নাক্ষিয়ং নামক স্থানে অবস্থিত। বিভিন্ন অঞ্চলে… Read More
Leave a Comment