কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী বিচ অথবা লাবনী পয়েন্ট পর্যটকদের কাছে প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচিত হয়। কলাতলী বিচ থেকে লাবনী বিচে হেঁটে যেতে মাত্র ১৫ মিনিট সময় লাগে। লাবনী পয়েন্টকে অনেকে পুরাতন সী বিচ নামে চেনেন। অনেকে আবার একে কক্সবাজার পুরাতন সী বিচ নামেও ডাকেন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত খ্যাত ঝিনুক মার্কেট মূলত লাবনী পয়েন্টেই অবস্থিত। এছাড়াও রয়েছে অনেক ছোট বড় দোকান। যেখানে সামুদ্রিক ঝিনুক, ঝিনুক মালা, সামুদ্রিক মাছ, সীমান্তপথে মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, চীন প্রভৃতি দেশ থেকে আসা বাহারি জিনিসপত্র সহ আরো অনেক পর্যটক আকর্ষণীয় পণ্য বিক্রয় হয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এসে লাবনী বিচে না আসলে যেন সমুদ্র সৈকতের আসল সৌন্দর্য দেখাই বৃথা হয়ে যায়। তবে সমুদ্রের ঢেউয়ে মাটি ভাঙনের ফলে আগের তুলনায় বর্তমানে অনেক দোকান সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছে। লাবনী পয়েন্টে রয়েছে ঝাউবাগান। যা লাবনী বিচকে দিয়েছে এক অনন্য বিশেষত্ব।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের জনপ্রিয় ৩ টি বিচের একটি লাবনী বিচ এবং এটিই সর্বপ্রথম টুরিস্ট পয়েন্ট হিসেবে পর্যটকদের মাঝে বেশ পরিচিত হয়। লাবনী পয়েন্টেই রয়েছে সমুদ্র স্নানের পর গোসলের সুব্যবস্থা। লাবনী পয়েন্টে আরো রয়েছে ভ্রাম্যমাণ লকার ব্যবস্থা। যেখানে গোসলের পূর্বে মোবাইল, ওয়ালেট থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিসপত্র লকারাইজড করে নিশ্চিন্তে থাকা যায়। ২০২৪ সালের রেকর্ড অনুযায়ী এইসব লকার ব্যবহারে ঘন্টা প্রতি ৪০ টাকা নেয়া হয়। ভ্রাম্যমাণ লকার ছাড়াও গোসল এবং টয়লেটখানাতেও লকার ব্যবস্থা রয়েছে। যার ঘন্টা প্রতি চার্জ ২০ টাকা।
কখন যাবেন |
---|
বছরের পুরো সময়টা জুড়েই কক্সবাজারে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। তবে শীত-বর্ষা-বসন্ত-গ্রীষ্ম এমন কোনো ঋতু নেই যখন সমুদ্র সৈকতের চেহারা বদলায় না। প্রত্যুষে এক রকম তো মধ্যাহ্নে এর রূপ অন্য রকম। প্রতিদিন অসংখ্য দেশী-বিদেশী পর্যটক এই সৈকতে আসেন। তবে অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত কক্সবাজার ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। এই সময় বৃষ্টি কম হয় এবং গরম থাকেনা বলে পর্যটকদের আনাগোনা বেশি থাকে। |
বিশেষ পরামর্শ |
কক্সবাজার যাওয়ার আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে যাবেন। প্রতি বছর সমুদ্রের পানিতে গোসল করতে গিয়ে প্রাণহানির ঘটনা বহুল। তাই সমুদ্রে গোসলের সময় বেশি গভীরে যাবেন না, যত সম্ভব সামনের দিকে থাকবেন এবং সাবধান থাকবেন। ঢেউয়ে ভারসাম্য হারিয়ে জীবন মরণ অবস্থা হয়ে যেতে পারে। গভীর রাতে সৈকতে কোনো অপরিচিত মেয়ে অথবা কারো সাথে কথা বলবেন না। নইলে বিপদে পড়তে পারেন। গভীর রাতে কোনো মেয়ে নিয়ে সৈকতে থাকলেও অনেক সময় বিপদে পড়তে পারেন। কোনো কিছু কেনার ক্ষেত্রে অথবা বহনের ক্ষেত্রে দামাদামি করে নিবেন। অনুমতি ছাড়া স্থানীয়দের ছবি তোলা যাবে না। স্থানীয়দের সাথে তর্কে জড়ানো থেকে বিরত থাকবেন। সৈকতের পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে যেখানে সেখানে খোসা বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস এবং বোতল সহ আবর্জনা ফেলবেন না। প্রয়োজনে সঙ্গে লাইফ জ্যাকেট রাখবেন। প্রবাল সাধারণত ধারাল হয়ে থাকে।
|
বিশেষ সতর্কতা |
ঝাউবাগানে সন্ধার পর অবস্থান করলে বিপদে পরতে পারেন। তাই বিকাল গড়িয়ে সন্ধার আগেই ঝাউবনের থেকে নিরাপদ দূরত্বে সরে যাবেন। কলাতলী সী বিচ থেকে লাবনী পর্যন্ত বেশকিছু গুপ্ত খাল রয়েছে। কক্সবাজার সৈকত গড়ে ভরা জোয়ারে ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট) আর নিম্ন জোয়ারে ৪০০ মিটার (১৩০০ ফুট) প্রশস্থ। ভাটার সময়ে চোরাবালি জেগে উঠে বিধায় বিপদজনক হয়ে উঠে। অসাবধানতার কারণে বেশির ভাগ পর্যটক ভাটার সময় এইখানে পরে প্রাণ হারান। ভাটার সময় সৈকতে গোসল করা থেকে বিরত থাকা উচিত। নিরাপত্তা চৌকির সংকেত অনুসরণ করে সৈকতে গোসলে নামলে বিপদ থেকে দূরে থাকা যায়। চৌকি থেকে ভাটা ও জোয়ারের সময় অনুযায়ী লাল ও সবুজ পতাকা উত্তোলন করা হয়। লাল-হলুদ ও সবুজ পতাকার সময় নিরাপদ। |
দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর দূরত্ব | |
ঢাকা | ৪০৩ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রাজশাহী | ৬৪৯ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রংপুর | ৬৯৮ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
সিলেট | ৫১২ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
ময়মনসিংহ | ৫১৩ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
খুলনা | ৪৯৫ কি.মি. (বরিশাল → ফেনী হয়ে গেলে) |
বরিশাল | ৩৯১ কি.মি. (ফেনী হয়ে গেলে) |
চট্টগ্রাম | ১৫১ কি.মি. (চট্টগ্রাম – কক্সবাজার হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
লাবনী পয়েন্ট কক্সবাজার জেলা শহরেই হওয়ায় আপনাকে আগে কক্সবাজার যেতে হবে। | |
ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | ঢাকার বাসস্টান্ড সমূহ:-
|
বাস সমূহ:-
| |
ট্রেন | ঢাকা থেকে যাওয়ার ট্রেনসমূহ- ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
|
বিমান | বিমানসমূহ:- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (রাজশাহী থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমুহ:-
(যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো) |
বিমান | বিমানসমূহ: রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রংপুর থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (রংপুর থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে রংপুর শহর থেকে ৪০ কিমি দূরে সৈয়দপুর বিমান বন্দর যেতে হবে।) কক্সবাজার যাওয়ার বিমানসমূহ:
|
সিলেট থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (সিলেট থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ: সিলেট বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কোনো বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে বিমানে যেতে হবে) বিমানসমূহ:-
|
খুলনা থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (খুলনা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে ট্রেনে যেতে হবে) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে খুলনা শহর থেকে আপনাকে আগে যশোর বিমান বন্দর যেতে হবে।) বিমানসমূহ:-
|
বরিশাল থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাসসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ:-
|
চট্টগ্রাম থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | (কক্সবাজার চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় শহর থেকে কক্সবাজারগামী অনেক লোকাল বাস সহ সারা বাংলাদেশের সকল বাস চট্টগ্রামের উপর দিয়ে যায় বলে অনেক কোচ বাস পাওয়া যায়) বাস স্টান্ডসমূহ:-
|
বাস সমূহ:-
| |
ট্রেন | (ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী সকল ট্রেন চট্টগ্রাম হয়ে যায়।) ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ:-
|
কলাতলী সী বিচ থেকে ১৫ মিনিট হেঁটেই লাবনী পয়েন্টে যাওয়া যায়। এছাড়া চাইলে রিকশা অথবা অটোরিকশাতে করে কক্সবাজার শহরের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেতে পারবেন, অথবা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকেও সহজেই যাওয়া যায়। |
থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা | |
(থাকা ও খাওয়ার জন্য কক্সবাজার শহরেই সবরকমের ব্যবস্থা রয়েছে।) | |
আবাসিক হোটেলসমূহ | উন্নত মানের হোটেলসমুহ:-
মধ্য মানের হোটেলসমুহ:-
এছাড়াও রয়েছে নিটোল রিসোর্ট, আইল্যান্ডিয়া, বীচ ভিউ, সী প্যালেস, সী গাল, কোরাল রীফ, মারমেইড রিসোর্ট, সী ক্রাউন, চাউনি রিসোর্ট ইত্যাদি। বাজেট হোটেলসমুহ:-
|
রেস্টুরেন্টসমূহ | উল্লেখযোগ্য কিছু রেস্টুরেন্ট:-
এছাড়াও আরো অনেক নতুন পুরাতন রেস্টুরেন্ট রয়েছে। |
বি.দ্রঃ সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন থাকার এবং খাওয়ার হোটেল/রেস্টুরেন্ট তৈরি হয়। |
ভ্রমণের সুবিধা হল–
পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
দৃষ্টি আকর্ষণ: যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।
সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।
বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।
যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
→ ইমেইল – admin@biratbazar.com
অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ |
২। সেন্টমার্টিন ৩। হিমছড়ি ৬। দরিয়া নগর |
Due to its close proximity to Cox’s Bazar city, Laboni Beach or Laboni Point is considered the main beach by… Read More
কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে কলাতলী বিচ অবস্থিত। কক্সবাজারের ডলফিন মোড় থেকে হেঁটে এ বিচে যাওয়া যায় বলে… Read More
Kolatoli Beach is located just 3 kilometers from Cox’s Bazar city. Since it is within walking distance from Dolphin Mor,… Read More
উপমহাদেশের সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রাচীন প্রতিষ্ঠিত ও সর্ববৃহৎ চা বাগান মালনীছড়া বাংলাদেশের সিলেট সদর উপজেলার ৩নং খাদিম নগর ইউনিয়নের এয়ারপোর্ট রোডে… Read More
The Malnicherra Tea Garden, the oldest and largest established tea plantation in the Indian subcontinent, is located on the outskirts… Read More
শাহ জালাল (রাহ.) বাংলার একজন প্রখ্যাত সুফি দরবেশ। শুধু বাংলার নয়, সম্পূর্ণ পাক-ভারতীয় উপমহাদেশে তিনি বিখ্যাত। পুরো নাম শাহ জালাল… Read More
Leave a Comment