মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা

মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা

যা কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া গ্রামে অবস্থিত। তার পিতা মীর মোয়াজ্জেম হোসেন জমিদার থাকাকালীন এই বাড়ি নির্মাণ করেন।

জানা যায়, মীর মশাররফ হোসেন একজন ঊনিশ শতকের বাঙালী মুসলমান জনপ্রিয় উপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক ছিলেন। তখনকার সময়ে ‘জমিদার দর্পন’ নাটকের জন্য তিনি শ্রেষ্ট নাট্যকার হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।

এখানে রয়েছে-

• প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়
• জাদুঘর

বাড়ির কাঠামো-

• লাইব্রেরী
• অডিটরিয়াম

মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা যেতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে কুষ্টিয়া যেতে হবে। 

কুষ্টিয়া যেভাবে যাবেন-

বাস: ঢাকার বাস স্ট্যান্ড-

• কল্যাণপুর

 বাসসমূহ–

• শ্যামলী
• নিউ এসবি সুপার ডিলাক্স
• হানিফ

ট্রেনঃ

ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর স্টেশন থেকে কুষ্টিয়া কোর্ট স্টেশন যাওয়ার ট্রেনসমূহ-

• সুন্দরবন এক্সপ্রেস
• চিত্রা এক্সপ্রেস
• বেনাপোল এক্সপ্রেস

কুষ্টিয়া থেকে মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা

শহরের যেকোনো জায়গা থেকে বাসে, অটো-রিকশা কিংবা রিকশা রিজার্ভ এর মাধ্যমে মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা যেতে পারবেন।

থাকা ও খাওয়ার জন্য কুষ্টিয়াতে সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে।

কুষ্টিয়ার আবাসিক হোটেল সমূহ–

• হোটেল নূর ইন্টারন্যাশনাল
• হোটেল রিভার ভিউ

উক্ত আবাসিক হোটেলসমূহের নাম দিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলে বুকিং সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।

কুষ্টিয়ার রেস্টুরেন্টসমূহ-

শহরের যেকোনো জায়গায় কিংবা আবাসিক হোটেলের আশেপাশে অনেক রেস্টুরেন্ট পাবেন।

মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা ভ্রমণের সুবিধা হল–

• উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
• পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
• সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ।

সতর্কতা–

প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

• প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিন।
• স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
• পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলুন।

বি.দ্রঃ যেকোনো সমস্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করুন।