পাহাড়, গুহা, ঝর্ণা, সমুদ্র আর সূর্যের অপূর্ব মিলনস্থল কক্সবাজারের দরিয়া নগর। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পাশ ঘেঁষে এই দর্শনীয় স্থান। দরিয়া নগরকে অন্য সকল দর্শনীয় স্থান থেকে আলাদা করে এর গভীর ও দীর্ঘ প্রাচীন গুহা। সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে প্যারাসেলিং। এখান থেকে সৈকতের অপরুপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে কলাতলী মোড় থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার পূর্ব দিকে ঝিলংজা ইউনিয়নের পশ্চিম পার্শ্বে কলাতলী সমুদ্র তীরে ০১ নং ওয়ার্ড বড়ছড়ায় দরিয়া নগরের অবস্থান। কলাতলী মোড় থেকে টেকনাফ যাওয়ার রাস্তার একদিকে বঙ্গোপসাগর এবং অপরদিকে পাহাড়। সামনে বড়ছেড়া গ্রামের পাঁচটি পাহাড়ের সমন্বয়ে উঁচু নিচু ৩৭ একরের বিশাল এলাকা নিয়ে গড়ে ওঠেছে দরিয়া নগর বিনোদন কেন্দ্র। এই পর্যটন কেন্দ্রে ঢুকতে হলে প্রথমে প্রবেশ করতে হয় বিশাল আকৃতির এক নীল তিমির মুখে। তারপরেই দেখা মেলে বাচ্চাদের জন্য তৈরি শিশু পার্ক। এরপর পাকা সিঁড়ি বেয়ে পাহাড়ে ওঠা। মাঝেমধ্যে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে যাতায়াতের জন্য বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিতে হবে। দরিয়ানগরে উঁচু পাহাড়ের নিচে প্রকৃতি প্রায় আধা কিলোমিটার লম্বা আঁকাবাঁকা একটি সুড়ঙ্গ পথ তৈরি করে রেখেছেন। যার নাম শাহেনশাহ গুহা। গুহার ওপরে প্রায় ১০০ ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় ছন আর কাঠ দিয়ে তৈরি ‘চেরাংঘর’ বা ‘আড্ডাখানা’। এর একটু দক্ষিণে কিংবদন্তির ‘পরিমুড়া’, যাকে আমরা হিমছড়ি ঝর্ণা বলে জানি। দরিয়া নগর পর্যটন কেন্দ্রকে কলাতলী পিকনিক স্পট নামেও ডাকা হয়।
বর্তমানে দরিয়া নগরে সবচেয়ে বড় আকর্ষন প্যারাসেইলিং। কক্সবাজার বেড়াতে আসা পর্যটকদের আনন্দ আরো বাড়িয়ে দিতে শুধুমাত্র দরিয়ানগর সৈকতেই রয়েছে প্যারাসেইলিং করার ব্যবস্থা। বর্তমানে দরিয়ানগরে দুইটি প্রতিষ্ঠান থেকে প্যারাসেইলিং করা যায়। স্যাটেলাইট ভিশন সি স্পোর্টস প্রতিষ্ঠানটির তিনটি প্যাকেজ আছে, এই প্যাকেজগুলো নিতে আপনাকে যথাক্রমে ১৫০০, ২০০০ ও ২৫০০ টাকা খরচ করতে হবে। আর ফানফেস্ট বীচ এক্টিভিটিজ নামের প্রতিষ্ঠানটির দুইটি প্যাকেজ রয়েছে। যেগুলো ১৫০০ ও ২০০০ টাকায় নেওয়া যায়।
উল্লেখ্য যে, ১৫০০ টাকার রাইডে শুধু আকাশে উড়ায়। আর ২০০০ টাকার রাইডে আকাশে উড়ানোর পর নিচে সমুদ্রের পানিতে পা স্পর্শ করিয়ে আবার আকাশে উড়ানো হয়। সকল ক্ষেত্রেই ৫ থেকে ১২ মিনিট সময় পর্যন্ত ৩০০ থেকে ৪৫০ ফুট পর্যন্ত ওপরে উঠানো হয়। [২০২৫ সালের রেকর্ড অনুযায়ী]
কক্সবাজারের মানুষের মুখে ফেরে এ পরির গল্প। বানেছা পরির কন্যা হিমপরি নাকি সখীদের নিয়ে সমুদ্রস্নান সেরে এ পাহাড়ে আড্ডা দিতেন। জনশ্রুতি রয়েছে, হিমপরির সঙ্গে মানুষের ভালোবাসার গল্পও শোনা যায় এই অঞ্চলের মানুষের কাছে।এক সময় এ নাকি আরবের একটি বাণিজ্যতরী ডুবে গিয়েছিল দরিয়া নগরে। সেই তরীতে ছিলেন শাহেনশাহ নামের একজন তরুণ। তিনি এখানে ঝরনার মিষ্টি পানি খেতে এসে বন্য প্রাণীর কবলে পড়েন। আশ্রয় নেন এক গুহায়। সেই গুহারই পরে নাম হয় শাহেনশাহ গুহা। এক পূর্ণিমা রাতে শাহেনশাহর সঙ্গে দেখা হয় হিমপরির। দুজনের ভালোবাসার সেই শুরু। পরি তাঁকে নিয়ে চলে যান নিজ পূর্ণিমা রাতে শাহেনশাহর দেশে। এখানে রয়ে যায় দরিয়ানগর আর শাহেনশাহ গুহা।
কখন যাবেন |
---|
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন পর্যটকদের আনাগোনা এখানে লেগেই থাকে। কক্সবাজার এলে আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো না দেখলে যেনো ভ্রমণ অসম্পূর্ণই থেকে যায়। দরিয়া নগরের পাহাড়ের নিচে শাহেনশাহ গুহায় প্রবেশের সময় একটু সতর্ক থাকতে হয়। পিচ্ছিল পাথরের ওপর দিয়ে হাঁটাচলায় পা পিছলে পড়ে যেতে পারেন। বর্ষার সময় সাপের উপদ্রবও থাকে। তবে গ্রীষ্ম ও শীতকালে গুহায় প্রবেশ নিরাপদ। তাই বলা যায় শীতকাল থেকে পরবর্তী গ্রীষ্মকাল দরিয়া নগর ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। |
বিশেষ পরামর্শ |
দরিয়া নগরের পাহাড়ের পাথরগুলো বর্ষাকালে বেশ পিচ্ছিল থাকে। তাই যদি বর্ষাকালে ভ্রমণ করেন, তবে এ বিষয়ে সতর্ক থাকবেন। শুধু বর্ষাকালেই নয়, সকল সময় পাথরের ওপর দিয়ে হাঁটাচলায় সাবধান থাকবেন।
|
দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর দূরত্ব | |
ঢাকা | ৩৯৬ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রাজশাহী | ৬৪৬ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
রংপুর | ৬৯৬ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
সিলেট | ৫০৬ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
ময়মনসিংহ | ৫১৩ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
খুলনা | ৪৯৫ কি.মি. (বরিশাল → ফেনী হয়ে গেলে) |
বরিশাল | ৩৯১ কি.মি. (ফেনী হয়ে গেলে) |
চট্টগ্রাম | ১৫১ কি.মি. (চট্টগ্রাম – কক্সবাজার হাইওয়ে হয়ে গেলে) |
দরিয়া নগর যেতে আপনাকে আগে কক্সবাজার যেতে হবে। | |
ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস সমূহ:-
| |
ট্রেন | ঢাকা থেকে যাওয়ার ট্রেনসমূহ- ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-
|
বিমান | বিমানসমূহ:- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (রাজশাহী থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমুহ:-
(যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো) |
বিমান | বিমানসমূহ: রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
রংপুর থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (রংপুর থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে রংপুর শহর থেকে ৪০ কিমি দূরে সৈয়দপুর বিমান বন্দর যেতে হবে।) কক্সবাজার যাওয়ার বিমানসমূহ: সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
সিলেট থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (সিলেট থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ: সিলেট বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।) চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কোনো বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে বিমানে যেতে হবে) বিমানসমূহ:- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-
|
খুলনা থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাস সমূহ:-
(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল) |
ট্রেন | (খুলনা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে ট্রেনে যেতে হবে) ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | (বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে খুলনা শহর থেকে আপনাকে আগে যশোর বিমান বন্দর যেতে হবে।) বিমানসমূহ:-
|
বরিশাল থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | বাস স্টান্ডসমূহ:-
বাসসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ:-
|
চট্টগ্রাম থেকে যাওয়ার উপায় | |
বাস | (কক্সবাজার চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় শহর থেকে কক্সবাজারগামী অনেক লোকাল বাস সহ সারা বাংলাদেশের সকল বাস চট্টগ্রামের উপর দিয়ে যায় বলে অনেক কোচ বাস পাওয়া যায়) বাস স্টান্ডসমূহ:-
|
বাস সমূহ:-
| |
ট্রেন | (ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী সকল ট্রেন চট্টগ্রাম হয়ে যায়।) ট্রেনসমূহ:-
|
বিমান | বিমানসমূহ:-
|
কক্সবাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে টেকনাফ এর দিকে মাত্র চার কিলোমিটার এবং কক্সবাজারের ডলফিন মোড় থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দুরত্বে দরিয়ানগর পর্যটন কেন্দ্র। যাওয়ার ক্ষেত্রে লোকাল বাস, অটো রিকশা অথবা সিএনজি ভাড়া করে যাওয়া যায়। |
থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা | |
(থাকা ও খাওয়ার জন্য কক্সবাজার শহরেই সবরকমের ব্যবস্থা রয়েছে।) | |
আবাসিক হোটেলসমূহ
| উন্নত মানের হোটেলসমুহ:-
মধ্য মানের হোটেলসমুহ:-
এছাড়াও রয়েছে নিটোল রিসোর্ট, আইল্যান্ডিয়া, বীচ ভিউ, সী প্যালেস, সী গাল, কোরাল রীফ, মারমেইড রিসোর্ট, সী ক্রাউন, চাউনি রিসোর্ট ইত্যাদি। বাজেট হোটেলসমুহ:-
|
দরিয়া নগর পাহাড়ের নিচে রাত যাপনের জন্য রয়েছে বাংলো বা রেস্টহাউস। বাংলোর সামনে সূর্যাস্ত দেখার জন্য রয়েছে ‘সানসেট ভিউ পার্ক’। পার্কের নিচে অর্থাৎ পাহাড়ের খাদে প্রাকৃতিক পরিবেশে তৈরি করা হয়েছে ১২টি কুঁড়েঘর। | |
রেস্টুরেন্টসমূহ | উল্লেখযোগ্য কিছু রেস্টুরেন্ট:-
এছাড়াও আরো অনেক নতুন পুরাতন রেস্টুরেন্ট রয়েছে। |
বি.দ্রঃ সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন থাকার এবং খাওয়ার হোটেল/রেস্টুরেন্ট তৈরি হয়। |
ভ্রমণের সুবিধা হল–
পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-
দৃষ্টি আকর্ষণ: যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।
সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।
বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।
যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
→ ইমেইল – admin@biratbazar.com
অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ |
২। সেন্টমার্টিন ৩। হিমছড়ি |
কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী বিচ অথবা লাবনী পয়েন্ট পর্যটকদের কাছে প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচিত হয়। কলাতলী বিচ… Read More
Due to its close proximity to Cox’s Bazar city, Laboni Beach or Laboni Point is considered the main beach by… Read More
কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে কলাতলী বিচ অবস্থিত। কক্সবাজারের ডলফিন মোড় থেকে হেঁটে এ বিচে যাওয়া যায় বলে… Read More
Kolatoli Beach is located just 3 kilometers from Cox’s Bazar city. Since it is within walking distance from Dolphin Mor,… Read More
উপমহাদেশের সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রাচীন প্রতিষ্ঠিত ও সর্ববৃহৎ চা বাগান মালনীছড়া বাংলাদেশের সিলেট সদর উপজেলার ৩নং খাদিম নগর ইউনিয়নের এয়ারপোর্ট রোডে… Read More
The Malnicherra Tea Garden, the oldest and largest established tea plantation in the Indian subcontinent, is located on the outskirts… Read More
Leave a Comment