Categories: Travel Guide

রামু বৌদ্ধ বিহার

রামু বৌদ্ধ বিহার


বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত রামু উপজেলায় রামু বৌদ্ধ বিহার অবস্থিত। এছাড়াও অসংখ্য প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ পুরাকীর্তি রয়েছে রামুতে। যার মধ্যে বৌদ্ধ মন্দির, বিহার ও চৈত্য-জাদি উল্লেখযোগ্য। রামুতে প্রায় ৩৫ টি বৌদ্ধ মন্দির বা ক্যাং ও জাদি রয়েছে। বৌদ্ধ ঐতিহ্যের মধ্যে রামুর লামার পাড়া ক্যাং, কেন্দ্রীয় সীমা বিহার (১৭০৭), শ্রীকুলের মৈত্রী বিহার (১৯৮৪), অর্পন্নচরণ মন্দির, শাসন ধ্বজামহাজ্যোতিঃপাল সীমা (১২৮৯ বাংলা), শ্রীকুল পুরাতন বৌদ্ধ বিহার (Ramu Buddhist Vihara), শ্রীকুলের চেরেংঘাটা বড় ক্যাং, রোয়াংগ্রী ক্যাং (১৮৮৫) সংলগ্ন মন্দিরসমুহ, দক্ষিণ শ্রীকুলের সাংগ্রীমার ক্যাং সংলগ্ন মন্দিরসমুহ, রামকোট বনাশ্রম বিহার পূর্ব রাজারকুল বৌদ্ধ বিহার, চাতোফা চৈত্য জাদি, উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞাবন বিহার সংলগ্ন মন্দির উল্লেখযোগ্য।

এছাড়াও কিছু জনপ্রিয় বৌদ্ধ বিহারগুলো হলো:-

  • রাখাইন বৌদ্ধ মন্দির: ১৮ শতকের একটি ঐতিহাসিক মন্দির।
  • বড় মন্দির: রামুর অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ মন্দির, ১৭ শতকে নির্মিত।
  • ক্যাকিয়াং মন্দির: ১৬ শতকে নির্মিত একটি প্রাচীন মন্দির।
  • মিঠাছড়ি বৌদ্ধ মন্দির: ১০০ ফুট লম্বা সিংহশয্যাবাসী বুদ্ধ মূর্তির জন্য বিখ্যাত।
  • লালচিং ও সাদাচিং বৌদ্ধ বিহার: তাদের স্থাপত্যশৈলীর জন্য পরিচিত।
  • কেন্দ্রীয় সীমা বিহার: একটি নতুন নির্মিত বৌদ্ধ মন্দির।
  • রাখাইন জাদুঘর: রামু ও আশেপাশের অঞ্চলের ঐতিহাসিক নিদর্শন প্রদর্শিত হয়।

উত্তরে মিঠাছড়ির পাহাড়চূড়ায় গৌতম বুদ্ধের ১০০ ফুট লম্বা সিংহশয্যা মূর্তি অবস্থিত। স্থানীয়দের মতে এটিই এশিয়ার সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মূর্তি। এর দুই কিলোমিটার অদূরেই কেন্দ্রীয় সীমাবিহার নতুন করে নির্মিত হয়েছে। দক্ষিণে রয়েছে লালচিং ও সাদাচিং বৌদ্ধ বিহার।

রামুর বিশেষ আকর্ষনীয় কিছু দর্শনীয় স্থান
রাবার বাগান রম্যভূমির রামুর একমাত্র পর্যটন স্পট রামুর রাবার বাগান ও রাবার বাগানের রেস্ট হাউস। রেস্ট হাউসের চর্তুদিকে আরাকান সড়কের উভয় পাশের বিশাল এলাকার জুড়ে রাবার বাগান অবস্থিত। একদা এখানে পর্যটকদের পিকনিক আয়োজন চোখে পড়লেও ইদানিং বাগানের শ্রী হ্রাসের কারণে তেমনটি চোখে পড়ে না। ১৯৬০-৬১ সালের দিকে সরকারি বনভূমির উপর রাবার বাগানটি সৃজিত হয়। বর্তমানে বাগানের বিস্তৃতি ২,৬৮২ একর। তন্মধ্যে ১,১৩০ একর এলাকা থেকে লিকুইড বা কষ সংগ্রহ করা হয়। রামুর রাবার বাগানে উৎপাদনক্ষম গাছ আছে প্রায় ৫৮ হাজার। এসব গাছ থেকে বছরে প্রায় আড়াই লক্ষ কেজি রাবার উৎপাদন হয়। দেশে রামুর রাবার বাগান ছাড়াও চট্টগ্রামে ৭টি, সিলেটে ৪টি ও মধুপুরে ৫টি রাবার বাগান রয়েছে। বাগানটি বর্তমানে স্বায়িত্বশাসিত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। তবে বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন সংস্থা’র (BFIDC) এ বাগানটি সরকারি উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতা পেলে জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে উঠবে বলে রামুবাসীরা মনে করেন।
রাংকূট (রামকোট) বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার
ইতিহাসবিদদের রচিত বিভিন্ন গ্রন্থে রামুকে ‘‘প্যাং-ওয়া/প্যানোয়া’’ অর্থাৎ হলদে ফুলের দেশ হিসেবে বর্ণনা রয়েছে। রামু এলাকাটি একদা আরাকানে একটি প্রাদেশিক রাজধানী হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছিল। রামুর অধিপতিকে রাখাইন রাজারা প্যাঙ-ওয়া-জা: বলে আখ্যায়িত করতেন। তৃতীয় ধন্যাবতী যুগের প্রথম রাখাইনরাজ চেন্দা থুরিয়া (খ্রিস্টপূর্ব ৫৮০-৫২৮) শাসনামলে তাঁর আমন্ত্রণে সেবক আনন্দকে নিয়ে তথাগত গৌতম বু্দ্ধ আরাকানে এসেছিলেন বলে জনশ্রুতি আছে। গৌতম বুদ্ধের সাথে আরো পাঁচশত শিষ্য ছিলেন বলেও জনশ্রুতি আছে। তথায় এক ধর্ম সম্মেলনে সেবক আনন্দকে উদ্দেশ্য করে গৌতম বু্দ্ধ বলেন, ‘‘হে আনন্দ! ভবিষ্যতে পশ্চিম সমুদ্রের পূর্ব উপকূলে পাহাড়ের উপর আমার বক্ষাস্থি স্থাপিত হবে। তখন এর নাম হবে ‘রাং-উ’।’’ ‘রাং-উ’ রাখাইন শব্দ এর শাব্দিক অর্থ বক্ষাস্থি। ‘রাং’ অর্থ বক্ষ, ‘উ’ অর্থ বক্ষাস্থি। ভাষাতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় ধ্বনিতাত্ত্বিক এবং অর্থগত দিক থেকে রামু শব্দের সঙ্গে রাং-উ শব্দের মিল রয়েছে। মৌর্য বংশের তৃতীয় সম্রাট অশোক (খ্রিস্টপূর্ব ২৭৩-২৩২) কর্তৃক স্থাপিত ৮৪ হাজার ধাতু চৈত্যের মধ্যে রামুর এ চৈত্যটি অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩০৮ অব্দে নির্মিত ঐতিহাসিক রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার রামু উপজেলার রাজারকুল ইউনিয়নের পাহাড় চূঁড়ায় মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। সময়ের বিবর্তনে রামকোটের অস্তিত্ব বিলীন হলে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে শ্রীলংকা থেকে আগত পুরোহিত জগৎ জ্যোতি মহাস্থবির রামকোট বৌদ্ধ বিহারটি সংস্কার পূর্বক পুনঃ প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে একটি বনাশ্রম রয়েছে যেখানে প্রাচীন বৌদ্ধ স্থাপনা ও পুরাকীর্তি রয়েছে। প্রতি বছর  প্রচুর তীর্থযাত্রী-পূজারী ও পর্যটকরা এখানে ভীড় করেন। আশ্রমের পাদদেশে ব্রাজিল, ফ্রান্স, ইটালীসহ অনেক দেশের আর্শীবাদপুষ্ট ‘‘জগৎ জ্যোতি শিশু সদন’’ নামে একটি বৌদ্ধ অনাথ আশ্রমালয় রয়েছে। এ আশ্রম নির্মাণকালে রামুর রাখাইন সম্প্রদায়ের শশ্মানে স্থিত এতদঞ্চলে দানবীর প্রয়াত পোওয়েজা। সেজারী (খিজারী দালাল) এর বংশধরদের সমাধিস্তম্ভ ধ্বংস করা হয় বলে রামুর রাখাইনসহ সচেতন রামুবাসীদের আক্ষেপ রয়ে গেছে। আশ্রমে অনেক অনাথ ছেলেমেয়ে রয়েছে তারা বিনা পয়সা এখানে পড়ালেখা করে যাচ্ছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রামকোটে বসে ‘‘রাজর্ষি’’ উপন্যাসটি রচনা করেন। কবিগুরুই হলদে ফুলের দেশ রামুকে রম্যভূমি হিসেবে সর্বপ্রথম আখ্যায়িত করেন। অবশ্য এককালে বৌদ্ধ সংস্কৃতির পাদপীঠ হিসেবে রম্যভূমি’র নামে বর্তমান রামু প্রসিদ্ধ ছিল।
লামারপাড়া বৌদ্ধবিহার
লামারপাড়া বৌদ্ধ বিহারটি রামু উপজেলার ফঁতেখারকুল ইউনিয়নে অবস্থিত। রামুতে একদা যে রাখাইন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল তা এ ক্যাং দেখে যে কেউ সহজে অনুমান করতে পারবে। মায়ানমারের কারুশিল্পীদের দ্বারা নির্মিত কারুকার্যময় লামারপাড়া বৌদ্ধ বিহারটি দেশের এক অনন্য বৌদ্ধ ধর্মীয় স্থাপনা। লামারপাড়া বৌদ্ধ বিহারটি রাখাইনদের নিকট ‘আউ-ছা-ফা’ ক্যাং নামেও পরিচিত। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে থ্যেংঅংক্য ও তৎপুত্র ফাত এবং তাঁর পরিবার  এ বিহারটি নির্মাণ করেন। এ বৌদ্ধ বিহারে ২২ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পদ্মাসনে আসীন অষ্টধাতু দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ বুদ্ধ মূর্তিটি সংরক্ষিত আছে। মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য কাঠে তৈরী এ ক্যাংটি বর্তমানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থানও বটে। এ সুন্দর বিহারের আশেপাশে আরো কয়েকটি ধর্মীয় স্থাপনা রয়েছে। ক্যাংগের পাশে ৩,৯০০ কেজির ওজনে বড় বড় দু’টি ঘন্টি রয়েছে যা প্রাচীন বৌদ্ধ ঐতিহ্যকে স্মরণ করিয়ে দেয়। রাখাইন সম্প্রদায়ের বৃহত্তম সংগঠন রাখাইন বুড্ডিষ্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন (RBWA) ২১-২৩ এপ্রিল, ১৯৯৪ সালে এ বৌদ্ধ বিহারে একটি কর্মশালা আয়োজন করেছিল। রাখাইন ডেভেলপ্মেন্ট ফাউন্ডেশন (RDF) এর আর্থিক সহায়তায় অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় দেশের রাখাইন অধ্যুষিত বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় দু’শ জন রাখাইন নেতা অংশ গ্রহণ করেছিলেন।
শ্রী শ্রী রামকূট বৌদ্ধ বিহার
শ্রী শ্রী রামকুট তীর্থধামটি রামকোট বনাশ্রমের সন্নিকটে অপর একটি পাহাড় চূঁড়ায় অবস্থিত। এটি ১৪৯৪ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়। কারো কারো মতে এ মন্দিরটি ১৭ শতকে ত্রিপুরার রাজা গোবিন্দ মানিক্য কর্তৃক নির্মিত হয়। রাম আর সীতা বনবাসে থাকাকালে এখানে কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন বলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস। এখানে একটি রাম-সীতা মন্দির রয়েছে যার পাশে পাঁচটি বড় বড় বটবৃক্ষ নিয়ে পঞ্চবতী বন রয়েছে। সীতার মরিচ বাটার পাটা মনে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এখানে স্থিত একখানা কালো পাথরের পাতকে এখনো পূজা করে যাচ্ছে। প্রতি বছর চৈত্র মাসে বাসন্তী পূজা উপলক্ষে তিনদিন এবং ফাল্গুন মাসে শিব চর্তুদর্শী উপলক্ষে একদিন উৎসব পালন করা হয়। এসব ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদিতে প্রচুর লোকের সমাগম হয়। রম্যভূমি রামু এলাকাটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতে ভরপুর বলে রামুর বাসীরা বহুল প্রচার করে থাকেন।
কখন যাবেন
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন পর্যটকদের আনাগোনা এখানে লেগেই থাকে। কক্সবাজার এলে আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো না দেখলে যেনো ভ্রমণ অসম্পূর্ণই থেকে যায়। তাই কক্সবাজার শহর থেকে ২ ঘন্টার পথ পাড়ি দিয়ে পর্যটকগণ রামুর বৌদ্ধ বিহারগুলো পর্যটন করেন। বছরের পুরো সময়টা জুড়েই এখানে পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। কিন্তু কক্সবাজারের অন্য সকল পর্যটন এলাকার দিকে খেয়াল রাখলে বলা যায় নভেম্বর মাস থেকে পরবর্তী ফেব্রুয়ারী মাস পর্যন্ত সময়টি উপযুক্ত সময়।
বিশেষ পরামর্শ

রামুর বিখ্যাত খাবার রামুর মিষ্টি, শুঁটকি, এবং ইলিশ মাছ। তবে তা কেনার ক্ষেত্রে দামাদামি করে নিবেন। অনুমতি ছাড়া স্থানীয়দের ছবি তোলা যাবে না। স্থানীয়দের সাথে তর্কে জড়ানো থেকে বিরত থাকবেন। পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে যেখানে সেখানে খোসা বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস এবং বোতল সহ  আবর্জনা ফেলবেন না।

  • নিজের ভোটার আইডি কিংবা জন্মসনদের কপি রাখবেন।

দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর দূরত্ব
ঢাকা ৩৮৮ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)
রাজশাহী

৬৩১ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)

রংপুর

৬৮১ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)

সিলেট ৪৯১ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)
ময়মনসিংহ ৪৯৯ কি.মি. (ঢাকা – চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়ে গেলে)
খুলনা ৪৮০ কি.মি. (বরিশাল → ফেনী হয়ে গেলে)
বরিশাল ৩৭৬ কি.মি. (ফেনী হয়ে গেলে)
চট্টগ্রাম ১৩৬ কি.মি. (চট্টগ্রাম – কক্সবাজার হাইওয়ে হয়ে গেলে)

রামু যেতে আপনাকে আগে কক্সবাজার যেতে হবে।

ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায়

বাস সমূহ:-

  • সৌদিয়া কোচ সার্ভিস
  • হানিফ এন্টারপ্রাইজ
  • সেইন্টমার্টিন হুন্ডাই (রবি এক্সপ্রেস)
  • এম আর পরিবহন
  • রয়্যাল কক্স সার্ভিস
  • এনা ট্রান্সপোর্ট (প্রাইভেট) লিমিটেড
  • টাইম’স ট্রাভেল
  • তুবা লাইন
  • শ্যামলী পরিবহন
  • ৪৬ এক্সপ্রেস লিমিটেড
  • রয়্যাল কোচ
  • ইমাদ পরিবহন
  • শান্ত ট্রাভেলস
  • প্যালেস্টাইন ট্রাভেলস
  • গ্রীন লাইন পরিবহন
  • লন্ডন এক্সপ্রেস
  • সোহাগ পরিবহন

    (যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

ঢাকা থেকে যাওয়ার ট্রেনসমূহ-

ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনসমূহ-

  • পর্যটক এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ)
    ছাড়ায় সময় সকাল ০৬:১৫
  • কক্সবাজার এক্সপ্রেস (সোমবার বন্ধ)
    ছাড়ার সময় রাত – ১০:৩০ পি.এম

বিমান

বিমানসমূহ:-

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-

  • বিমান বাংলাদেশ
  • ইউএস বাংলা
  • নভোএয়ার
  • এয়ার এস্ট্রা

রাজশাহী থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • রাজশাহী বাস স্টান্ড
  • শিরুল
  • কাজলা
  • বিনোদপুর
  • বিহাশ মোড়
  • কাটাখালী
  • বানেশ্বর
  • পুটিয়া

বাস সমূহ:-

  • এভারগ্রীন পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

(রাজশাহী থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।)

ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমুহ:-

  • মধুমতি এক্সপ্রেস
  • সিল্কসিটি এক্সপ্রেস
  • বনলতা এক্সপ্রেস
  • ধুমকেতু এক্সপ্রেস

(যেহেতু ঢাকা মেইল ট্রেন ধরতে হবে। তাই প্রথমে নাটোর থেকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিয়ে ঢাকা যাওয়া ভালো)

বিমান

বিমানসমূহ:

রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • নভোএয়ার

রংপুর থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • ঢাকা (কামার পাড়া) বাসস্টান্ড
  • মিঠাপুকুর
  • শঠিবাড়ি

বাস সমূহ:-

  • শান্ত ট্রাভেল

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

(রংপুর থেকে কক্সবাজার সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা গিয়ে তারপর ট্রেনে যেতে হবে।)

ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস
  • রংপুর এক্সপ্রেস

বিমান

(বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে রংপুর শহর থেকে ৪০ কিমি দূরে সৈয়দপুর বিমান বন্দর যেতে হবে।)

কক্সবাজার যাওয়ার বিমানসমূহ:

সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-

  • বিমান বাংলাদেশ
  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • নভোএয়ার

সিলেট থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • সিলেট বাসস্টান্ড
  • কদমতলী
  • হুমায়ুন রশিদ চত্ত্বর
  • সোভানি ঘাট

বাস সমূহ:-

  • এনা পরিবহন
  • সৌদিয়া পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

(সিলেট থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।)

ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • কালনী এক্সপ্রেস
  • জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস
  • উপবন এক্সপ্রেস

(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।)

চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • জালালাবাদ এক্সপ্রেস (প্রতিদিন চলে)
  • পাহাড়িকা এক্সপ্রেস (শুধুমাত্র শনিবার চলে)
  • উদয়ন এক্সপ্রেস (শুধুমাত্র রবিবার চলে)

বিমান

বিমানসমূহ:

সিলেট বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-

  • বিমান বাংলাদেশ
  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স

ময়মনসিংহ থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস সমূহ:-

  • শামীম এন্টারপ্রাইজ

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

(ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার কোনো ট্রেন সার্ভিস না থাকায় আপনাকে আগে ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম যেতে হবে।)

ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস
  • যমুনা এক্সপ্রেস
  • ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস
  • হাওর এক্সপ্রেস
  • তিস্তা এক্সপ্রেস
  • জামালপুর এক্সপ্রেস
  • আগ্নিবীণা এক্সপ্রেস

(ট্রেনের সময় এবং চলাচলের দিন পরিবর্তন হতে থাকে। তাই যাত্রাপূর্বে খোঁজ নিয়ে যাওয়া ভালো।)

চট্টগ্রাম যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস (প্রতিদিন চলে)
  • বিজয় এক্সপ্রেস (বুধবার বন্ধ)

বিমান

(ময়মনসিংহ থেকে সরাসরি কোনো বিমান সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে বিমানে যেতে হবে)

বিমানসমূহ:-

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়ার বিমানসমূহ-

  • বিমান বাংলাদেশ
  • ইউএস বাংলা
  • নভোএয়ার
  • এয়ার এস্ট্রা

খুলনা থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • নোয়াপাড়া
  • ফুলতলা
  • বড়বাজার
  • আলিফ গেট
  • শিরোমণি বাসস্ট্যান্ড
  • ফুলবাড়ি গেট
  • দোউলতপুর
  • নতুন রাস্তা
  • বয়রা বাজার
  • খালিশপুর
  • রয়্যাল মোড়
  • শিববাড়ি মোড়
  • সোনাডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড
  • গোল্লামাড়ি
  • খুলনা জিরো পয়েন্ট
  • রুপশা ব্রীজ বাস পয়েন্ট
  • জবুসা মোড়
  • কাটাখালী
  • ফকিরহাট
  • মাদ্রাসাঘাট
  • জয়দীঘি কাউন্টার
  • মোল্লার হাট বাস পয়েন্ট
  • আপিল গেট

বাস সমূহ:-

  • সৌদিয়া কোচ সার্ভিস
  • ইমাদ পরিবহন (প্রাইভেট) লিমিটেড
  • এম আর পরিবহন

(যাত্রা পূর্বে অবশ্যই কোথায় যাচ্ছেন, পরিবহনগুলো আপনার গন্তব্য অবধি যাবে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন। কেননা সময় পরিবর্তনের সাথে তথ্যগুলোও পরিবর্তনশীল)

ট্রেন

(খুলনা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন সুবিধা না থাকায় আপনাকে ঢাকা পর্যন্ত যেয়ে সেখান থেকে ট্রেনে যেতে হবে)

ঢাকা যাওয়ার ট্রেনসমূহ:-

  • সুবর্ণা এক্সপ্রেস (সোমবার বন্ধ)
  • চিত্রাংদা এক্সপ্রেস/চিত্রা এক্সপ্রেস (প্রতিদিন চলে)
  • জাহানাবাদ এক্সপ্রেস
  • সুন্দরবন এক্সপ্রেস

বিমান

(বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যেতে হলে খুলনা শহর থেকে আপনাকে আগে যশোর বিমান বন্দর যেতে হবে।)

বিমানসমূহ:-

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • নভো এয়ার

বরিশাল থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • নাটুল্লাবাদ

বাসসমূহ:-

  • সৌদিয়া কোচ সার্ভিস

বিমান

বিমানসমূহ:-

  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

চট্টগ্রাম থেকে যাওয়ার উপায়

বাস

(কক্সবাজার চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় শহর থেকে কক্সবাজারগামী অনেক লোকাল বাস সহ সারা বাংলাদেশের সকল বাস চট্টগ্রামের উপর দিয়ে যায় বলে অনেক কোচ বাস পাওয়া যায়)

বাস স্টান্ডসমূহ:-

  • দামপাড়া
  • সিনেমা প্যালেস
  • নতুন ব্রিজ
  • চাটগাওন বাস পয়েন্ট
  • ডলফিন চত্তর
  • চিটাগং বাস স্ট্যান্ড
  • অলংকার মোড়

বাস সমূহ:-

  • সৌদিয়া কোচ সার্ভিস
  • সেইন্টমার্টিন হুন্ডাই (রবি এক্সপ্রেস)
  • স্বাধীন এক্সপ্রেস
  • প্যারাডাইস এক্সপ্রেস
  • লন্ডন এক্সপ্রেস

ট্রেন

(ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী সকল ট্রেন চট্টগ্রাম হয়ে যায়।)

ট্রেনসমূহ:-

  • কক্সবাজার এক্সপ্রেস
  • ঈদ স্পেশাল ৯ (০৯)
  • পর্যটক এক্সপ্রেস

বিমান

বিমানসমূহ:-

  • ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

কক্সবাজার থেকে রামুর দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার। যেতে প্রায় ঘন্টাখানেক সময় লাগে। যাওয়ার ক্ষেত্রে অটো রিকশা অথবা সিএনজি ভাড়া করে যাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রতি ব্যক্তি সিএনজি ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা যাওয়া আসা ও ঘোরাঘুরি মিলে এবং অটোরিক্সা ভাড়া ৪০ টাকা কেবল যাওয়া আসা। [২০২৫ সালের রেকর্ড অনুযায়ী]


থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা

(থাকা খাওয়ার জন্য কক্সবাজার শহরেই সবরকমের ব্যবস্থা রয়েছে।)

আবাসিক হোটেলসমূহ

উন্নত মানের হোটেলসমুহ:-

  • ওশেন প্যারাডাইস
  • লং বীচ
  • কক্স টুডে
  • সায়মন বিচ রিসোর্ট
  • হেরিটেজ, ইত্যাদি।

মধ্য মানের হোটেলসমুহ:-

  • উইন্ডি টেরেস বুটিক হোটেল
  • ওয়েল পার্ক রিসোর্ট
  • গ্রেস কক্স স্মার্ট হোটেল
  • স্বপ্নীল সিন্ধু
  • রয়্যাল পার্ল সার্ভিসড অয়াপার্টমেন্ড এন্ড স্যুট
  • হোটেল সানসেট বে
  • রয়্যাল বীচ রিসোর্ট
  • হোটেল সী উত্তরা
  • হোটেল ইলাফ ইন্টারন্যাশনাল
  • লাইট হাউস ফ্যামিলি রিট্রিট
  • হোটেল বীচ পার্ক
  • প্রসাদ প্যারাডাইস হোটেল এন্ড রিসোর্ট
  • হোটেল কল্লোল
  • হোটেল কোস্টাল পীস
  • হোটেল বীচ ওয়ে

এছাড়াও রয়েছে নিটোল রিসোর্ট, আইল্যান্ডিয়া, বীচ ভিউ, সী প্যালেস, সী গাল, কোরাল রীফ, মারমেইড রিসোর্ট, সী ক্রাউন, চাউনি রিসোর্ট ইত্যাদি।

বাজেট হোটেলসমুহ:-

  • ইকরা বিচ রিসোর্ট
  • অভিসার
  • মিডিয়া ইনন
  • কল্লোল
  • উর্মি গেস্ট হাউস
  • হানিমুন রিসোর্ট
  • নীলিমা রিসোর্ট, ইত্যাদি।

রেস্টুরেন্টসমূহ

উল্লেখযোগ্য কিছু রেস্টুরেন্ট:-

  • জুই রেস্টুরেন্ট এন্ড বক্স ভ্যাকেশন
  • বাসমতি রেস্টুরেন্ট এবং বিরিয়ানি হাউস
  • ঝাউ বাগান রেস্টুরেন্ট
  • ঝাউবন রেস্টুরেন্ট
  • রোদেলা রেস্টুরেন্ট
  • ধানসিঁড়ি রেস্টুরেন্ট
  • নিরিবিলি রেস্টুরেন্ট

এছাড়াও আরো অনেক নতুন পুরাতন রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

বি.দ্রঃ সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক নতুন নতুন থাকার এবং খাওয়ার হোটেল/রেস্টুরেন্ট তৈরি হয়।

ভ্রমণের সুবিধা হল

  • উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
  • পরিবার/দম্পতি বা বন্ধুদের সাথে উপযুক্ত সময় কাটানোর সুবিধা।
  • সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশ।

পরামর্শ: প্রথমত, গাড়ি বা নৌকা ভ্রমণ, হোটেল বুকিং, খাবার কিংবা কোন কিছু কেনার পূর্বে দর কষাকষিতে সর্বদা সতর্ক থাকবেন। এছাড়াও-

  • প্রয়োজনে ছাতা বা রেইনকোট নিবেন।
  • স্থানীয় গাইডের সাহায্যে পুরো অঞ্চল সুন্দরভাবে ঘুরতে পারবেন।
  • পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু এড়িয়ে চলবেন।

 

দৃষ্টি আকর্ষণযে কোন পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করবেন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

সতর্কতা: হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই উল্লিখিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন।

বি.দ্রঃ সকল প্রকার দালাল/প্রতারক থেকে সাবধান। পথে অনেক সাবধানে চলবেন যেন কোনো প্রকার বিপদে না পরেন। যেকোনো সমস্যায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা নিবেন অথবা বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সেবা – ৯৯৯ এ কল করবেন।


যেকোন তথ্য অথবা ভ্রমণ সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন অথবা কমেন্ট করুন-
ইমেইলadmin@biratbazar.com

নতুন নতুন আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের ইউটিউব এবং সোশ্যাল চ্যানেলে-
ইউটিউব – https://www.youtube.com/@BiratBazar
ফেইসবুক – https://www.facebook.com/BiratBazarOfficial
টুইটার – https://twitter.com/BiratBazar
ইন্সটাগ্রাম – https://www.instagram.com/biratbazar/
থ্রেডস – https://www.threads.net/@biratbazar
লিংকড ইন – https://www.linkedin.com/company/biratbazar
অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ
Leave a Comment

Recent Posts

লাবনী পয়েন্ট

কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী বিচ অথবা লাবনী পয়েন্ট পর্যটকদের কাছে প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচিত হয়। কলাতলী বিচ… Read More

5 days ago

Laboni Point

Due to its close proximity to Cox’s Bazar city, Laboni Beach or Laboni Point is considered the main beach by… Read More

5 days ago

কলাতলী সী বিচ

কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে কলাতলী বিচ অবস্থিত। কক্সবাজারের ডলফিন মোড় থেকে হেঁটে এ বিচে যাওয়া যায় বলে… Read More

1 week ago

Kolatoli Sea Beach

Kolatoli Beach is located just 3 kilometers from Cox’s Bazar city. Since it is within walking distance from Dolphin Mor,… Read More

1 week ago

মালনীছড়া চা বাগান

উপমহাদেশের সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রাচীন প্রতিষ্ঠিত ও সর্ববৃহৎ চা বাগান মালনীছড়া বাংলাদেশের সিলেট সদর উপজেলার ৩নং খাদিম নগর ইউনিয়নের এয়ারপোর্ট রোডে… Read More

4 months ago

Malnicherra Tea Garden

The Malnicherra Tea Garden, the oldest and largest established tea plantation in the Indian subcontinent, is located on the outskirts… Read More

4 months ago